চন্দ্রাবতী মন্দির admin ২০ মার্চ, ২০২২ চন্দ্রাবতী মঠচন্দ্রাবতী কিশোরগঞ্জ জেলায় জন্ম গ্রহন করেছিল।বাংলা সাহিত্যের প্রথম বাঙালি আদি মহিলা কবি হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন। চন্দ্রাবতী মন্দির টি চন্দ্রাবতীর নাম অনুসারে রাখা হয়।বর্তমানে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক তালিকাভুক্ত একটি স্থাপনা। মন্দিরের গঠন মন্দির অষ্টভুজ আকৃতির উচ্চতা৩২ ফুট বাহুর দৈর্ঘ্য ৮ ফুট। মন্দিরের নিচতলায় রয়েছে একটি কক্ষও প্রবেশ পথ। কক্ষের ভেতরে রয়েছে ৭টি কুলুঙ্গি। মন্দিরে দ্বিতীয় তলায় আছে একটি প্রশস্ত কুলুঙ্গি এবং পোড়ামাটির সুদৃশ্য কাজ। দ্বিতীয় তলা থেকে মন্দিরটি ক্রমশ সরু হয়ে৩২ফুট উচ্চতায় গিয়ে শেষ হয়েছে। ১৯৯০ দশকে প্রত্নতত্ত্ব মন্দিরটি কিছু অংশ সংস্কার করে।কিশোরগঞ্জ শহর থেকে মাইজখাপনা ইউনিয়নের কাচারী পাড়া গ্রামে, ফুলেশ্বরী নদীর তীরে মন্দিরের অবস্থান। এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন