ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদ, কিশোরগঞ্জ


বাংলাদেশের প্রাচীন মসজিদ হিসেব পরিচিত  কিশোরগঞ্জ সদরে নরসুন্দা নদীর তীরে অবস্থিত পাগলা মসজিদ। তিন তলা বিশিষ্ট মসজিদটিতে একটি
সু-উচ্চ মিনার রয়েছে। তিন একর জায়গাজুড়ে ৮৮ শতাংশ জায়গার উপর প্রতিষ্ঠিত।১৯৭৯ সালের ১০মে ওয়াক অফ টেস্ট বর্তমানে পরিচালনা করছে।ঈশা খাঁর আমলে পাগলা মসজিদ নির্মাণ করা হয়, এক পাগল নদীর তীরে নামাজ পড়া অবস্থায় গ্রামবাসী দেখেছিল তখন ইশা খাঁর কাছে বললে  নদীর পাড়ে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।


পাগলা মসজিদের নাম করন?জিলকদ পাগল নদীর পাড়ে নামাজ আদায় করেছিল তাই তার, নাম অনুসারে মসজিদের নাম করন করা হয়।প্রতি বছর কোটি কোটি টাকা দান করে  দর্শনার্থীরা দান বক্সে দান করে, তাদের মনের আশা পুরনের জন্য, টাকা ছাড়াও ডলার, স্বর্ণের চেইন নাকফুল সহ অনেক মূল্যবান জিনিস দান করে মসজিদে।


মসজিদের  দানবক্সে যে টাকা উঠে, পরিচালনা কমিটি কয়েক মাস পরপর দানবক্স খোলে টাকার পরিমান মসদিতের খোশাগারে জমা দিয়ে থাকে।পাগলা মসজিদের টাকা বিভিন্ন, সমাজকল্যাণমূলক খাতে ব্যয় করা হয়। যেমন চিকিৎসা, শিক্ষা,ধর্মীয় ইত্যাদি কাজে।কিশোরগঞ্জ জেলার নরসুন্দা নদীর তীরে পাগলা মসজিদের অবস্থান।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪