ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার দর্শনীয় স্থান, ইতিহাস ও ঐতিহ্য
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শিক্ষা ও সংস্কৃতির পীঠস্থান হিসেব বেশ পরিচিতি রয়েছে,ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কে
বাংলাদেশের সংস্কৃতির রাজধানী বলা হয়।ব্রাহ্মণবাড়িয়া চট্রগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার দর্শনীয় স্থান
হরিপুর জমিদারবাড়ি,আরিফিল মসজিদ,তিতাস নদির নান্দ্যনিক দৃশ্য,কেল্লা শাহ মাজার,
ব্রাহ্মণবাড়িয়া অবকাশ,ধরন্তি নদীঘাট,গোর্কণ জমিদার বাড়ি কমপ্লেক্স, হাতিরপুল শাহবাজপুর,
চরসোনারামপুর আশুগঞ্জ ,মেদেনী হাওর নাছিরনগর, বলবদ্র ব্রীজ,
কানাই নদী ব্রীজ,কেল্লা শাহ মাজার, লিচুর বাগান বিজয়নগর,গাওগ্রাম তিতাস নিদীর পাড়.
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ভৌগলিক পরিচিতি দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা,পশ্চিমে নারায়নগঞ্জ,নরসিংদী,
ও কিশোরগঞ্জ জেলা,উত্তরে কিশোরগঞ্জ জেলা ও হবিগঞ্জ জেলা,পূর্বে হবিগঞ্জ জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা
প্রদেশ অবস্থিত।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নামকরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নামকরণ নিয়ে একাদিক মতামত রয়েছে প্রখ্যাত
লেখক এস এম শাহনূর প্রণীত“নামকরণের ইতিহাস”থেকে জানা যায়,সেন বংশের রাজত্বকালে
এ অঞ্চলে ব্রাহ্মণনের বড়ই অভাব দেখা দেয়,পূজা আর্চনার জন্য রাজা লক্ষণসেন আদিসুর
কন্যকুঞ্জ থেকে কয়েকটি ব্রাহ্মণ পরিবার শহরের মৌলভীপাড়ায় বসবাসের জায়গা
করে দেন।ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আঞ্চলিক উচ্চারণ বাউনবাইরা।বি-বাড়িয়া হল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিকৃত নাম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ইতিহাস ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সমতট জনপদের অধিনে ছিল,
এখানে বারো ভূঁইয়াদের নেতা ঈসা খাঁর জন্ম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল
গ্রামে জন্মগ্রহন করেন,সরাইল পরগনার জমিদারি লাভ করলে এই অঞ্চলে প্রথমে রাজধানী স্থাপন করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গঠনের ইতিহাস ১৯৮৪সালে মহকুমা ভেঙ্গে জেলায় উন্নতি করেন,
সেই ধারাবাহিকতায় মহকুমা কুমিল্লা,ব্রাহ্মণবাড়িয়া,চাদঁপুর কে পৃথক করা হয়,ব্রাহ্মণ্যবাড়িয়া
কে জেলা হিসেবে প্রশাসনিক অঞ্চল ঘোষনা করেন বাংলাদেশ সরকার।
ব্যান্ডিং জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্তিযুদ্ধের চেতনাদ্বীপ্ত সংস্কৃতির রাজধানী.
এক নজরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
ব্রাহ্মণবায়াড়িয়া জেলায় কয়টি উপজেলা আছে?
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ৯টি উপজেলা আছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কয়টি থানা আছে?
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ৯টি থানা আছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কতটি ইউনিয়ন রয়েছে?
১০০টি ইউনিয়ন রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কতটি গ্রাম আছে?
১৩৩১টি গ্রাম আছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কতটি মৌজা রয়েছে?
৯৯৩টি মৌজা রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কয়টি সংসদীয় আসন আছে?
৬টি সংসদীয় আসন আছে।
ব্রাহ্মণ্যবাড়িয়া জেলার সংসদীয় আসনগুলোর নাম কী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উপজেলা গুলোর নাম কি,
এ জেলায় ৯টি উপজেলা রয়েছে উপজেলা সমুহের নাম গুলো হল।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা,সরাইল উপজেলা,আশুগঞ্জ উপজেলা,নাছিরনগর উপজেলা,বিজয়নগর উপজেলা,
আখাউড়া উপজেলা,নবীনগর উপজেলা,কসবা উপজেলা,বাঞ্চারামপুর উপজেলা.
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার থানা সমুহের নাম,ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থান,সরাইল থানা,আশুগঞ্জ থানা,
নাছিরনগর থানা,বিজয়নগর থানা,আখাউড়া থানা,নবীনগর থানা,কসবা থানা,বাঞ্চারামপুর থানা.
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোট আয়তন কত
১৯২৭.১১ বর্গকিলোমিটার (৭৪৪.০৬বর্গমাইল)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোট জনসংখ্যা কত?
২৮,৪০,৪৯৮ জন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার জনসংখ্যার ঘনত্ব কত?
১,৫০০/বর্গকিমি(৩,৮০০/বর্গমাইল)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শিক্ষার হার কত?
৪৫.৩%
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সময় অঞ্চল?
বি এসটি(ইউটিসি+৬)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পোস্ট কোড কত?
৩৪০০
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার প্রশাসনিক কোড কত?
২০১২
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ঐতিহ্য কী,মুঘল আমলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মসলিন কাপড় তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিখ্যাত খাবার কী,ছানামুখি মিষ্টান্ন,তালের রসের মিষ্টান্ন,রসমালাই।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সংস্কৃতি কী
নদী মাতৃক জেলাটি বেশ কিছু সংস্কৃতি লক্ষ্য করা যায়,পুতুল নাছ,নৌকা বাইচ,
সরাইলের মুরুগের লড়াই।
নদ-নদী-ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা,তিতাস নদী,মেঘনা নদী,আউলিয়াজুরী নদী,কালাছড়ি নদী,খাস্তি নদী,
ছিনাইহানি নদী,ডোলভাঙ্গা নদী,পাগলা নদী,পুটিয়া নদী,বলভদ্র নদী,বলাক নদী,বালিয়াজুড়ি নদী,
বালুয়া নদী,বিজনা নদী,বুড়ি নদী,বেমালিয়া নদী,মধ্যগঙ্গা নদী,রোপা নদী,লংঘুন নদী,
লাহুর নদী,সোনাই নদী,হাওড়া নদী,হুরুল নদী সহ বেশ কিছু নদী এ জেলায় অবস্থিত।
যাতায়াত:ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় সড়ক পথ ট্রেইন পথ দিয়ে যাতায়াত করা যায়।
বাংলাদেশের যে কোন যায়গা থেকে খুব সহজে আসা যায়।
বাংলাদেশের সংস্কৃতির রাজধানী বলা হয়।ব্রাহ্মণবাড়িয়া চট্রগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।
হরিপুর জমিদারবাড়ি,আরিফিল মসজিদ,তিতাস নদির নান্দ্যনিক দৃশ্য,কেল্লা শাহ মাজার,
ব্রাহ্মণবাড়িয়া অবকাশ,ধরন্তি নদীঘাট,গোর্কণ জমিদার বাড়ি কমপ্লেক্স, হাতিরপুল শাহবাজপুর,
চরসোনারামপুর আশুগঞ্জ ,মেদেনী হাওর নাছিরনগর, বলবদ্র ব্রীজ,
কানাই নদী ব্রীজ,কেল্লা শাহ মাজার, লিচুর বাগান বিজয়নগর,গাওগ্রাম তিতাস নিদীর পাড়.
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ভৌগলিক পরিচিতি দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা,পশ্চিমে নারায়নগঞ্জ,নরসিংদী,
ও কিশোরগঞ্জ জেলা,উত্তরে কিশোরগঞ্জ জেলা ও হবিগঞ্জ জেলা,পূর্বে হবিগঞ্জ জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা
প্রদেশ অবস্থিত।
লেখক এস এম শাহনূর প্রণীত“নামকরণের ইতিহাস”থেকে জানা যায়,সেন বংশের রাজত্বকালে
এ অঞ্চলে ব্রাহ্মণনের বড়ই অভাব দেখা দেয়,পূজা আর্চনার জন্য রাজা লক্ষণসেন আদিসুর
কন্যকুঞ্জ থেকে কয়েকটি ব্রাহ্মণ পরিবার শহরের মৌলভীপাড়ায় বসবাসের জায়গা
করে দেন।ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আঞ্চলিক উচ্চারণ বাউনবাইরা।বি-বাড়িয়া হল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিকৃত নাম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ইতিহাস ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সমতট জনপদের অধিনে ছিল,
এখানে বারো ভূঁইয়াদের নেতা ঈসা খাঁর জন্ম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল
গ্রামে জন্মগ্রহন করেন,সরাইল পরগনার জমিদারি লাভ করলে এই অঞ্চলে প্রথমে রাজধানী স্থাপন করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গঠনের ইতিহাস ১৯৮৪সালে মহকুমা ভেঙ্গে জেলায় উন্নতি করেন,
সেই ধারাবাহিকতায় মহকুমা কুমিল্লা,ব্রাহ্মণবাড়িয়া,চাদঁপুর কে পৃথক করা হয়,ব্রাহ্মণ্যবাড়িয়া
কে জেলা হিসেবে প্রশাসনিক অঞ্চল ঘোষনা করেন বাংলাদেশ সরকার।
এক নজরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
ব্রাহ্মণবায়াড়িয়া জেলায় কয়টি উপজেলা আছে?
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ৯টি উপজেলা আছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কয়টি থানা আছে?
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ৯টি থানা আছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কতটি ইউনিয়ন রয়েছে?
১০০টি ইউনিয়ন রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কতটি গ্রাম আছে?
১৩৩১টি গ্রাম আছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কতটি মৌজা রয়েছে?
৯৯৩টি মৌজা রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কয়টি সংসদীয় আসন আছে?
৬টি সংসদীয় আসন আছে।
0 Comments
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন