শুকুনী লেক,মাদারীপুর জেলা

ঐতিহাসিক শুকুনী লেকের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে পর্যটকদের আনাগোনা থাকে।


বাংলাদেশের মাদারীপুর জেলা শহরে অবস্থিত  শুকুনী দিঘী মাদারীপুর। শূকনী দিঘী,মাদারীপুরের শহরে অবস্থিত,আড়িয়া খাঁ ও পদ্ম নদী ভাঙ্গন টেকানোর পরি প্রেক্ষিতে শুকুন দিঘী খনন করা হয়। এক সময় ব্রিটিশ প্রশাসন কতৃক দিঘী খনন করার জন্য ভারতের উড়িষা
থেকে ২ হাজার শ্রমিক নিয়ে আসে এখানে দিঘিটি খনন করার জন্য। দিঘীর আয়তন প্রায় ২০ একর জায়গাজুড়ে বিশাল জলাশয়।


মাদারীপুর জেলা প্রশাসক কতৃক সৌন্দর্য্য বর্ধনে বেশ কার্যকরি ভূমিকা রাখেন।শহরে বসবাসরত জন সাধারনের বিনোদনের জন্য এখানে সৌন্দর্য্য বর্ধন করা হয়। দিঘীকে নতুন করে সাজানো হয়েছে বিনোদনের উপযোগী হিসেবে।শহরের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ছুটে যায় মাদারীপুর জেলার দর্শনীয় স্থান দেখতে,শুকুনী লেক শহরের কাছে হওয়ায় এখানে পর্যটকদের আনাগোনা বেশি থাকে।মাদারীপুর লেকের চারদিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যেভরপু।


শুকনী লেক দেখার মত কী আছে, সবুজ গাছ-পালায় বেষ্টিত মনোরম পরিবেশে চারদিক পরিপাটি করে সাজানো যত সময় এখানে কাটাবেন তত ভালো লাগবে। দিঘীর পাড় চারদিক পাকাঁ করে সাজানো হয়েছে,বিকাল বেলা শহর বাসী কিছু সময় অবসর সময় কাটাতে পারে।
এখানে রয়েছে, বঙ্গবন্ধু মূড়াল,কানন পার্ক,
শিশু পার্ক,এম পি থিয়েটার মঞ্চ,শান্তি ঘাটলা, কফিশপ,পানাহার হোটেল,মাদারিপুর গড়ি নামে একটি ওয়াচ টাওয়ার রয়েছে, শুকুনি লেক প্রকল্প সহ বেশ কিছু সৌন্দর্য্যবর্ধনে ব্যহারকৃত অবকাঠামো রয়েছে।


কিভাবে যাবেনঃ রাজধানী ঢাকা থেকে বাস করে খুব সহজে মাদারীপুর জেলায় যেতে পারবেন।মাদারীপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে ২০টাকা রিক্সা ভাড়ায় শুকুনী লেকে যেতে পারবেন।

কোথায় থাকবেনঃ মাদারীপুরে থাকার মত ভালো মানের হোটেল আছে সেখানে থাকতে পারবেন।
কোথায় খাবেনঃ মাদারীপুরে ভালো মানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।

ঐতিহাসিক শুকুনী লেকের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে পর্যটকদের আনাগোনা থাকে।   বাংলাদেশের মাদারীপুর জেলা শহরে অবস্থিত  শুকুনী দিঘী মাদারীপুর। শূকনী দিঘী,মাদারীপুরের শহরে অবস্থিত,আড়িয়া খাঁ ও পদ্ম নদী ভাঙ্গন টেকানোর পরি প্রেক্ষিতে শুকুন দিঘী খনন করা হয়। এক সময় ব্রিটিশ প্রশাসন কতৃক দিঘী খনন করার জন্য ভারতের উড়িষা  থেকে ২ হাজার শ্রমিক নিয়ে আসে এখানে দিঘিটি খনন করার জন্য। দিঘীর আয়তন প্রায় ২০ একর জায়গাজুড়ে বিশাল জলাশয়।   মাদারীপুর জেলা প্রশাসক কতৃক সৌন্দর্য্য বর্ধনে বেশ কার্যকরি ভূমিকা রাখেন।শহরে বসবাসরত জন সাধারনের বিনোদনের জন্য এখানে সৌন্দর্য্য বর্ধন করা হয়। দিঘীকে নতুন করে সাজানো হয়েছে বিনোদনের উপযোগী হিসেবে।শহরের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ছুটে যায় মাদারীপুর জেলার দর্শনীয় স্থান দেখতে,শুকুনী লেক শহরের কাছে হওয়ায় এখানে পর্যটকদের আনাগোনা বেশি থাকে।মাদারীপুর লেকের চারদিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যেভরপু।   শুকনী লেক দেখার মত কী আছে, সবুজ গাছ-পালায় বেষ্টিত মনোরম পরিবেশে চারদিক পরিপাটি করে সাজানো যত সময় এখানে কাটাবেন তত ভালো লাগবে। দিঘীর পাড় চারদিক পাকাঁ করে সাজানো হয়েছে,বিকাল বেলা শহর বাসী কিছু সময় অবসর সময় কাটাতে পারে।  এখানে রয়েছে, বঙ্গবন্ধু মূড়াল,কানন পার্ক,  শিশু পার্ক,এম পি থিয়েটার মঞ্চ,শান্তি ঘাটলা, কফিশপ,পানাহার হোটেল,মাদারিপুর গড়ি নামে একটি ওয়াচ টাওয়ার রয়েছে, শুকুনি লেক প্রকল্প সহ বেশ কিছু সৌন্দর্য্যবর্ধনে ব্যহারকৃত অবকাঠামো রয়েছে।  কিভাবে যাবেনঃ রাজধানী ঢাকা থেকে বাস করে খুব সহজে মাদারীপুর জেলায় যেতে পারবেন।মাদারীপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে ২০টাকা রিক্সা ভাড়ায় শুকুনী লেকে যেতে পারবেন।  কোথায় থাকবেনঃ মাদারীপুরে থাকার মত ভালো মানের হোটেল আছে সেখানে থাকতে পারবেন।  কোথায় খাবেনঃ মাদারীপুরে ভালো মানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪