জাদুঘর ময়মনসিংহ জেলা

জামিদারদের ব্যবহারকৃত বিভিন্ন জিনিস পত্র  ময়মনসিংহ জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।

ময়মনসিংহ জাদুঘর,বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলা শহরে অবস্থিত।হলুদ ঘরের সামনে বাগান সদূশ্য দুপাশ দিয়ে লাগানো ফুলের বাগান।বাড়িটি জমিদার মদন বাবুর বাগানবাড়ি ছিল।১৯৬৯সালে ময়মনসিংহ অঞ্চলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি সংগ্রহশালা হিসেবে কাজ করেন তৎকালিন ডেপুটি কমিশনার কতৃক জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয়১৯৮৯সালে।জাদুঘরটি দেখাশোনার দ্বায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।

১৯৯৫সালে জাদুঘর টি সরকারিভাবে রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্বে নেওয়া হয়েছে।
ঐতিহাসিক জাদুঘরে সংগ্রহশালায়,বেশ কিছু মূল্যবান সম্পদ রয়েছে।মূর্তি,লৌহজিনিসপত্র,
হস্তশিল্প,শিলালিপি ও বিভিন্ন বাণিজ্যিক
দ্রব্যাদিসহ বেশ কিছু পুরাতনজিনিসপত্র।জাদুঘরে বেশ কিছু জিনিসপত্র  ময়মনসিংহ অঞ্চলের বিভিন্ন জমিদার বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। সব কিছু  এখানে সংরক্ষিত আছে।তিনটি কক্ষ যাদুঘরের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। 


জাদুঘরের সংগ্রহশালা-বিভিন্ন সময়ের মুদ্রা,বই,পান্ডুলিপি,ময়ূরের মমি,বাঁশ ও বেতের জিনিসপত্র,পাখির মমি,আলোকচিত্র,হাতির মাথা,মহিষের সিং,কাঠের শোকেজ,হাতির দাঁতের নকশীকরা সোফা,মারবেল পাথর,পাথরের গোল টেবিল,শ্বেত পাথর,কালো পাথরের ৫টি মূর্তি,হুক্কা,লোহার সিন্ধুক,গন্ডারের চামড়া,বল্লম,খড়গ,রামদা প্রভৃতি এখানে সংরক্ষিত আছে।জমিদারের ব্যবহারকৃত

বেশ কিছু জিনিস পত্র এখানে রয়েছে।


ময়মনসিংহ অঞ্চলের সব চেয়ে বড় জমিদারি ছিল মুক্তাগাছার জমিদারের,মুক্তাগাছা জমিদারদের ব্যবহার কৃত কিছু জিনিসপত্র এখনও  রয়েছে।পাথরের ফুলদানি,কম্পাস,প্রাচীর ঘড়ি,অলংকার,মৃতশিল্প,মেশিন,বয়ন,ফুলদানি,ক্রোড়া সামগ্রী।


অবস্থান:ময়মনসিংহ জেলা শহরের ১৭অমৃত বাবুর রোডে অবস্থিত।
কিভাবে যাবেনঃঢাকার সায়েদাবাদ মহাখালী,বাসস্ট্যান্ড থেকে ময়মনসিংহ জেলায় যেতে হবে,জেলা শহরের পাশেই অবস্থিত নান্দনিক সৌন্দর্য্যভরপুর শশীলজ।
কোথায় থাকবেনঃ ময়মনসিংহ জেলায় থাকার মত ভালো মানের হোটেল আসে সেখানে থাকতে পারবেন।
কোথায় খাবেনঃ ময়মনসিংহ জেলা শহরে ভালমানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।

জামিদারদের ব্যবহারকৃত বিভিন্ন জিনিস পত্র  ময়মনসিংহ জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। ময়মনসিংহ জাদুঘর,বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলা শহরে অবস্থিত।হলুদ ঘরের সামনে বাগান সদূশ্য দুপাশ দিয়ে লাগানো ফুলের বাগান।বাড়িটি জমিদার মদন বাবুর বাগানবাড়ি ছিল।১৯৬৯সালে ময়মনসিংহ অঞ্চলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি সংগ্রহশালা হিসেবে কাজ করেন তৎকালিন ডেপুটি কমিশনার কতৃক জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয়১৯৮৯সালে।জাদুঘরটি দেখাশোনার দ্বায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। ১৯৯৫সালে জাদুঘর টি সরকারিভাবে রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্বে নেওয়া হয়েছে। ঐতিহাসিক জাদুঘরে সংগ্রহশালায়,বেশ কিছু মূল্যবান সম্পদ রয়েছে।মূর্তি,লৌহজিনিসপত্র, হস্তশিল্প,শিলালিপি ও বিভিন্ন বাণিজ্যিক দ্রব্যাদিসহ বেশ কিছু পুরাতনজিনিসপত্র।জাদুঘরে বেশ কিছু জিনিসপত্র  ময়মনসিংহ অঞ্চলের বিভিন্ন জমিদার বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। সব কিছু  এখানে সংরক্ষিত আছে।তিনটি কক্ষ যাদুঘরের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে।   জাদুঘরের সংগ্রহশালা-বিভিন্ন সময়ের মুদ্রা,বই,পান্ডুলিপি,ময়ূরের মমি,বাঁশ ও বেতের জিনিসপত্র,পাখির মমি,আলোকচিত্র,হাতির মাথা,মহিষের সিং,কাঠের শোকেজ,হাতির দাঁতের নকশীকরা সোফা,মারবেল পাথর,পাথরের গোল টেবিল,শ্বেত পাথর,কালো পাথরের ৫টি মূর্তি,হুক্কা,লোহার সিন্ধুক,গন্ডারের চামড়া,বল্লম,খড়গ,রামদা প্রভৃতি এখানে সংরক্ষিত আছে।জমিদারের ব্যবহারকৃত  বেশ কিছু জিনিস পত্র এখানে রয়েছে।  ময়মনসিংহ অঞ্চলের সব চেয়ে বড় জমিদারি ছিল মুক্তাগাছার জমিদারের,মুক্তাগাছা জমিদারদের ব্যবহার কৃত কিছু জিনিসপত্র এখনও  রয়েছে।পাথরের ফুলদানি,কম্পাস,প্রাচীর ঘড়ি,অলংকার,মৃতশিল্প,মেশিন,বয়ন,ফুলদানি,ক্রোড়া সামগ্রী।   অবস্থান:ময়মনসিংহ জেলা শহরের ১৭অমৃত বাবুর রোডে অবস্থিত। কিভাবে যাবেনঃঢাকার সায়েদাবাদ মহাখালী,বাসস্ট্যান্ড থেকে ময়মনসিংহ জেলায় যেতে হবে,জেলা শহরের পাশেই অবস্থিত নান্দনিক সৌন্দর্য্যভরপুর শশীলজ। কোথায় থাকবেনঃ ময়মনসিংহ জেলায় থাকার মত ভালো মানের হোটেল আসে সেখানে থাকতে পারবেন। কোথায় খাবেনঃ ময়মনসিংহ জেলা শহরে ভালমানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।






এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪