সোনাদিয়া দ্বীপ,মখেশখালী কক্সবাজার

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যেঘেরা সোনাদিয়া দ্বীপ,মখেশখালী কক্সবাজার 

কক্সবাজার জেলার মহেশখালীউপজেলার অর্ন্তরগত কুতুবজোম ইউনিয়নে অবস্থিত একটি দ্বীপ।
এটি কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান মধ্যে অন্যতম।চারদিকে পাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর
এটি জীববৈচিত্রের দ্বীপ নামে পরিচিত।চারদিকে গভীর সমুদ্রের ডেউ সমুদ্ধ এটিবসবার কাছে
বপ্যারা দ্বীপ নামে পরিচিত।প্রতিদি অসংখ্য পর্যটক এখানে ঘুরতে যায়
সোনাদিয়া দ্বীপের সোন্দর্য্য উপভোগ করতে।


সোনাদিয়া দ্বীপ কক্সবাজার জেলা থেকে ৭কিলোমিটার দূর সাগর গভীরে অবস্থিত।

দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গকিলোমিটার।তিন দিকে সমুদ্র সৈকত সাগর

লতায় ঢাকা বালিয়াড়ি,কেয়া-নিশিন্দার ঝোপ,ছোট বড় খাল বিশিষ্ট প্যারাবন।


মহেশখালি কেনেল দ্বারা কক্সবাজারের মূল ভূখন্ড থেকে বিছিন্ন হয়েছে।

মখেশখালী দ্বীপ বাংলাদেশের শুটকি উৎপাদিন কেন্দ্র হিসবে পরিচিত

এটিই রকমাত্র বড় শুটকি উৎপাদন কেন্দ্র দেশের।


ম্যানোগ্রাব বন, উপকুলীয় বনভূমি,সাগর,সোনাদিয়া দ্বীপে গাঢ় নীল পানি,কেয়া বন,

লাল কাঁকড়া,বিভিন্ন প্রকারের সামুদ্রিক পাখি পর্যটকদের মনে দোলা দেয়।

প্রস্তাবিত এখানে সরকার কতৃক গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরীর কার্যক্রম শুরু হবে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে,এখানে আরও রয়েছে মসজিদ,স্লাইকোন সেন্টার,

গভীর নলকূপ সব বেশ কিছু উন্নয়ন অবকাঠামো।


কিভাবে যাবেনঃঢাকার সায়েদাবাদ,কমলাপুর,মহাখালী,থেকে বাস বা ট্রেইন দিয়ে 

খুব সহজে কক্সবাজার যেতে পারবেন।কক্সবাজারের লাভনী পয়েন্ট বা কলাতলী

থেকে  স্পীড বোড,বা ইঞ্জিল চালিত নৌকা দিয়ে মখেশখালী যেতে হবে। 

মখেশখালি থেকে ঘোরক ঘাট আসতে হবে রিক্সাযোগে।এর পর গঠিভাঙ্গা 

যেতে হবে,গঠিভাঙ্গস থেকে আবার ইঞ্চিল চালিত নৌকা

 দিয়ে সোনাদিয়া দ্বীপে যেতে হয়।

কোথায় থাকবেনঃ চর অঞ্চলে থাকার মত ভাল মানের হোটেল 
আছে সেখানে থাকতে পারবেন।
কোথায় খাবেনঃ চর অঞ্চলে খাওয়ার মত ভালোমানের খাবার খেতে পারবেন।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যেঘেরা সোনাদিয়া দ্বীপ,মখেশখালী কক্সবাজার  কক্সবাজার জেলার মহেশখালীউপজেলার অর্ন্তরগত কুতুবজোম ইউনিয়নে অবস্থিত একটি দ্বীপ। এটি কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান মধ্যে অন্যতম।চারদিকে পাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর এটি জীববৈচিত্রের দ্বীপ নামে পরিচিত।চারদিকে গভীর সমুদ্রের ডেউ সমুদ্ধ এটিবসবার কাছে বপ্যারা দ্বীপ নামে পরিচিত।প্রতিদি অসংখ্য পর্যটক এখানে ঘুরতে যায়  সোনাদিয়া দ্বীপের সোন্দর্য্য উপভোগ করতে।  সোনাদিয়া দ্বীপ কক্সবাজার জেলা থেকে ৭কিলোমিটার দূর সাগর গভীরে অবস্থিত।দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গকিলোমিটার।তিন দিকে সমুদ্র সৈকত সাগর লতায় ঢাকা বালিয়াড়ি,কেয়া-নিশিন্দার ঝোপ,ছোট বড় খাল বিশিষ্ট প্যারাবন।  মহেশখালি কেনেল দ্বারা কক্সবাজারের মূল ভূখন্ড থেকে বিছিন্ন হয়েছে।মখেশখালী দ্বীপ বাংলাদেশের শুটকি উৎপাদিন কেন্দ্র হিসবে পরিচিত এটিই রকমাত্র বড় শুটকি উৎপাদন কেন্দ্র দেশের।  ম্যানোগ্রাব বন, উপকুলীয় বনভূমি,সাগর,সোনাদিয়া দ্বীপে গাঢ় নীল পানি,কেয়া বন,  লাল কাঁকড়া,বিভিন্ন প্রকারের সামুদ্রিক পাখি পর্যটকদের মনে দোলা দেয়।  প্রস্তাবিত এখানে সরকার কতৃক গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরীর কার্যক্রম শুরু হবে।  শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে,এখানে আরও রয়েছে মসজিদ,স্লাইকোন সেন্টার,  গভীর নলকূপ সব বেশ কিছু উন্নয়ন অবকাঠামো।   কিভাবে যাবেনঃঢাকার সায়েদাবাদ,কমলাপুর,মহাখালী,থেকে বাস বা ট্রেইন দিয়ে   খুব সহজে কক্সবাজার যেতে পারবেন।কক্সবাজারের লাভনী পয়েন্ট বা কলাতলী  থেকে  স্পীড বোড,বা ইঞ্জিল চালিত নৌকা দিয়ে মখেশখালী যেতে হবে।   মখেশখালি থেকে ঘোরক ঘাট আসতে হবে রিক্সাযোগে।এর পর গঠিভাঙ্গা   যেতে হবে,গঠিভাঙ্গস থেকে আবার ইঞ্চিল চালিত নৌকা   দিয়ে সোনাদিয়া দ্বীপে যেতে হয়।  কোথায় থাকবেনঃ চর অঞ্চলে থাকার মত ভাল মানের হোটেল  আছে সেখানে থাকতে পারবেন। কোথায় খাবেনঃ চর অঞ্চলে খাওয়ার মত ভালোমানের খাবার খেতে পারবেন।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪