শশীলজ ময়মনসিংহ জেলা

শশীকান্ত বাবুর শশী লজ দেখতে পর্যটকদের আনাগোনায় মুখরিত থাকে সব সময়

শশী লজ,ময়মনসিংহের মহারাজা শশীকান্ত আচার্যের বাড়ী,ময়মনসিংহ জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত।
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় শশীলজ দেখতে পর্যটকদের আনাগোনা থাকে।ময়মনসিংহ অঞ্চল ইতিহাসের একটি অংশ ছিল।ইতিহাস ঐতিহ্যের ভরপুর এখানে রয়েছে, ময়মনসিংহ জেলার
দর্শনীয় স্থান,ও আরও বেশ কয়েকটি পর্যটন স্পট 


শশীলজের অবকাঠামো,প্রায় ৯ একর জায়গা জুড়ে পুরো জমিদার বাড়িটির সীমানা প্রাচীর।
বাড়ীটি নির্মান করেন মহাজারা সুকান্ত।শশীলজের মূল ফটকে রয়েছে ১৬টি গম্ভুজ,ভেতরে
প্রতিটি ঘরেই রয়েছে ছাদ।রুমের মধ্যে ঝাড়বাতি লাগানোবেশ কয়েকটি রুম
একই ডিজাইনে লাইট লাগানো।শশীলজে সাধারণ রুম ছাড়াও রয়েছে নাচঘর,
স্নানঘর,স্নানঘরে একটি সুড়ঙ্গ পথ রয়েছে,ধারনা করা হয় পথটি দিয়ে মুক্তাগাছা
জমিদারবাড়িতে যাতায়াতের ব্যবস্থা ছিল।শশীলজের মূল ভবনের পিছনে
একটি দুতলা স্নানঘরের দেখা মিলে।রানী পুকুরে হাঁসের খেলা দেখতেন। জমিদার
বাড়ির পুকুর ঘাট মারবেল পাথর দিয়ে বাঁধানো।ভবনের সামনে ফুল বাগানে গ্রীক
দেবীর মূর্তি রয়েছে, বাগানের পিছনে লাল-হলুদ রংয়ের
শশীলজ ভবন নির্মিত।


শশীলজের অন্দর মহল একটু সামনে অতিক্রম করলেই কয়েক ধাপ সিঁড়ি পাড়ি দিয়ে এগোলে রঙ্গালয়,

এখানে এক প্রান্তে বিশ্রামগার,কাঠের মেঝযুক্ত হলঘর।হলঘরের পাশেই একটি বর্ণিল মার্বেল পাথরের

নির্মিত জলফোয়ারা দেখা মিলে।জলফোয়ারার উপরের ছাঁদ থেকে একটি কাছের ঝাড়বাতি।

সবুজ ঘাসের আঁচল পাতা সেই উঠান পেরোলে একটি জলাশয় দেখা মিলে।পূর্ব পশ্চিম পারে

দুটি জরাজীর্ণ ঘাট দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত স্নানঘাট।শশীলজের চার পাশে রয়েছে বেশ কিছু

গাছ পালা।জমিদার বাড়ির বাগানে একধরেন গাছ আছে (নাগালিঙ্গম)এক সময় হাতির

খাবার হিসবে ব্যবহার করা হত।এখানে পদ্মবাগান ও রয়েছে।


অবস্থান: ময়মনসিংহ জেলার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত শশীলজ।১৯৮৭সালে কিছুটা ভুমিকম্পে ক্ষতি হলেও পুনরায় ১৯০৫ সালে  ভবন নির্মান করা হয়।১৯১১সালে সৌন্দর্য বর্ধন করা হয়।

কিভাবে যাবেনঃঢাকার সায়েদাবাদ মহাখালী,বাসস্ট্যান্ড থেকে ময়মনসিংহ জেলায় যেতে হবে,জেলা শহরের পাশেই অবস্থিত নান্দনিক সৌন্দর্য্যভরপুর শশীলজ।

কোথায় থাকবেনঃ ময়মনসিংহ জেলায় থাকার মত ভালো মানের হোটেল আসে সেখানে থাকতে পারবেন।

কোথায় খাবেনঃ ময়মনসিংহ জেলা শহরে ভালমানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।



শশীকান্ত বাবুর শশী লজ দেখতে পর্যটকদের আনাগোনায় মুখরিত থাকে সব সময় শশী লজ,ময়মনসিংহের মহারাজা শশীকান্ত আচার্যের বাড়ী,ময়মনসিংহ জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত। ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় শশীলজ দেখতে পর্যটকদের আনাগোনা থাকে।ময়মনসিংহ অঞ্চল ইতিহাসের একটি অংশ ছিল।ইতিহাস ঐতিহ্যের ভরপুর এখানে রয়েছে, ময়মনসিংহ জেলার  দর্শনীয় স্থান,ও আরও বেশ কয়েকটি পর্যটন স্পট   শশীলজের অবকাঠামো,প্রায় ৯ একর জায়গা জুড়ে পুরো জমিদার বাড়িটির সীমানা প্রাচীর। বাড়ীটি নির্মান করেন মহাজারা সুকান্ত।শশীলজের মূল ফটকে রয়েছে ১৬টি গম্ভুজ,ভেতরে  প্রতিটি ঘরেই রয়েছে ছাদ।রুমের মধ্যে ঝাড়বাতি লাগানোবেশ কয়েকটি রুম  একই ডিজাইনে লাইট লাগানো।শশীলজে সাধারণ রুম ছাড়াও রয়েছে নাচঘর, স্নানঘর,স্নানঘরে একটি সুড়ঙ্গ পথ রয়েছে,ধারনা করা হয় পথটি দিয়ে মুক্তাগাছা  জমিদারবাড়িতে যাতায়াতের ব্যবস্থা ছিল।শশীলজের মূল ভবনের পিছনে  একটি দুতলা স্নানঘরের দেখা মিলে।রানী পুকুরে হাঁসের খেলা দেখতেন। জমিদার  বাড়ির পুকুর ঘাট মারবেল পাথর দিয়ে বাঁধানো।ভবনের সামনে ফুল বাগানে গ্রীক দেবীর মূর্তি রয়েছে, বাগানের পিছনে লাল-হলুদ রংয়ের শশীলজ ভবন নির্মিত।  শশীলজের অন্দর মহল একটু সামনে অতিক্রম করলেই কয়েক ধাপ সিঁড়ি পাড়ি দিয়ে এগোলে রঙ্গালয়, এখানে এক প্রান্তে বিশ্রামগার,কাঠের মেঝযুক্ত হলঘর।হলঘরের পাশেই একটি বর্ণিল মার্বেল পাথরের নির্মিত জলফোয়ারা দেখা মিলে।জলফোয়ারার উপরের ছাঁদ থেকে একটি কাছের ঝাড়বাতি। সবুজ ঘাসের আঁচল পাতা সেই উঠান পেরোলে একটি জলাশয় দেখা মিলে।পূর্ব পশ্চিম পারে  দুটি জরাজীর্ণ ঘাট দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত স্নানঘাট।শশীলজের চার পাশে রয়েছে বেশ কিছু  গাছ পালা।জমিদার বাড়ির বাগানে একধরেন গাছ আছে (নাগালিঙ্গম)এক সময় হাতির খাবার হিসবে ব্যবহার করা হত।এখানে পদ্মবাগান ও রয়েছে।  অবস্থান: ময়মনসিংহ জেলার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত শশীলজ।১৯৮৭সালে কিছুটা ভুমিকম্পে ক্ষতি হলেও পুনরায় ১৯০৫ সালে  ভবন নির্মান করা হয়।১৯১১সালে সৌন্দর্য বর্ধন করা হয়।  কিভাবে যাবেনঃঢাকার সায়েদাবাদ মহাখালী,বাসস্ট্যান্ড থেকে ময়মনসিংহ জেলায় যেতে হবে,জেলা শহরের পাশেই অবস্থিত নান্দনিক সৌন্দর্য্যভরপুর শশীলজ।  কোথায় থাকবেনঃ ময়মনসিংহ জেলায় থাকার মত ভালো মানের হোটেল আসে সেখানে থাকতে পারবেন।  কোথায় খাবেনঃ ময়মনসিংহ জেলা শহরে ভালমানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪