নয়াবাড়ি টিলা, শেরপুর

ঘুরে আসুন নেওয়া বাড়ি টিলা থেকে


পাহাড়ের চূড়ায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর।নেওয়াবাড়ি টিলা শেরপুর জেলার শ্রীবরদী উপজেলার গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত।
নাম শুনলে মনে হতে পারে এটি কোন বাড়ি বা আবাসিক স্থান।এটি একটি পাহাড়ি টিলা, নেওয়াটিলা ভ্রমণে আপনাকে অনাবিল আনন্দ দিতে পারে। সময় সুযোগ পেলে ঘুরে আসতে পারেন। ভারতের মেঘালয়রাজ্য ঘেঁষা শ্রীবরদী  সীমান্তবর্তী এলাকায়। শেরপুর জেলা শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।স্থানীয় আদিবাসী নেওয়াবাড়ি টিলার চারদিকে হাজং, গারো, কোচ, বানাই, মুসলমান সম্প্রদায়  বসবাস করে।


শেরপুর জেলায় বেশ কিছু  দর্শনীয় স্থান রয়েছে, গজনী অবকাশ কেন্দ্র, অর্কিড পর্যটন স্পর্ট, রাজার পাহাড়, মধুটিলা ইকোপার্ক। নেওয়াবাড়ি টিলা ১ হাজার একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত।


সবুজের সমারোহে ভরপুর সমতল থেকে আস্তে আস্তে টিলার উপরে উঠার সময় চারদিকে সবুজের মেলা চোখে পড়ে, টিলার উপরের অংশটি সমতল হওয়ায় এখানে হেঁটে উপরে উঠতে পারবেন। পাহাড়ের উপরে উঠলে মনে হবে আকাশ টা হাত দিয়ে ছোঁয়া যাবে। চারদিকে পাখির কিছির মিছির শব্দে যতটুকু সময় নয়াবাড়ি টিলায় কাটাবেন তত ভালো লাগবে।নয়াবাড়ি টিলায় বন্য হাতির বিচরন লক্ষ্য করা যায়, যারা ঘুরতে যাবেন নয়াবাড়ি টিলায় হাতির বিচরন দেখতে পাবেন।পাশাপাশি নয়াবাড়ি টিলার চারিদিকে পাহাড়ি আদিবাসীদের জুম চাষের ক্ষেত দেখা মিলে।


কিভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে বাস করে খুব সহজে শেরপুর যেতে পারবেন।
শেরপুর থেকে শ্রীবরদী উপজেলা ৩৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নয়াবাড়ি টিলায় সি এনজি বা মোটর সাইকেলে যেতে পারবেন।
কোথায় থাকবেন: শেরপুরে আরও বেশ কয়েকটি পর্যটন স্পর্ট রয়েছে সে গুলো দেখা শেষ হলে স্থানীয় বাজারে হোটেলে থাকতে পারবেন।

কোথায় খাবেনঃ যারা ঘুরতে যায় তারা খাবারের বেলায় বেশ সুখিন স্থানীয় আদিবাসীদের অনেক হোটেল রয়েছে সেখানে খেতে পারবেন।

বন্য হাতির অভয়ারণ্যে নয়াবাড়ি টিলা, নয়াবাড়ি টিলা,শেরপুর জেলার শ্রীবরদী উপজেলার গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত।শ্রীবরদী উপজেলা ভারতের মেঘালয় রাজ্যঘেরা শেরপুর জেলা থেকে প্রায় ৩৪ কিলোমিটার দূরে নয়াবাড়ি টিলা অবস্থিত।গারো পাহারের একটি অংশ হওয়ার এখানে বন্য হাতির মিলন মেলা দেখা মিলে।নেওয়াবাড়ি টিলা অনেকে এই নামে চিনে স্থানীয় কয়েকটি আদিবাসী নেওয়াবাড়ি টিলার চারদিকে বসবাস করে,হাজং,গারো,কোচ,বানাই,মুসলমান সম্প্রদায় মিলে মিশে বসবাস করে থাকে।  শেরপুর জেলার সেরা দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে আসতে পারেন,গজনী অবকাশ,অর্কিড পর্যটন স্পর্ট, রাজার পাহাড়,মধুটিলা ইকোপার্ক।নয়াবাড়ি টিলা প্রায় ১হাজার একর জায়গা জুড়ে টিলাটির অবস্থান।সবুজের সমারোহে ভরপুর সমতল থেকে আস্তে আস্তে টিলার উপরে উঠলে চারদিকে সবুজের মেলা চোখে পড়ে।টিলার উপরের অংশটি সমতল হওয়ায় এখানে হাটা যায় পাহাড়ের উপরে উঠলে মনে হবে আকাশ টা যেন  হাত দিয়ে ছোঁয়া যাবে। চারদিকে পাখির কিছির-মিছির শব্দে যতটুকু সময় নয়াবাড়ি টিলায় সময় কাটাবেন তত ভালো লাগবে। নয়াবাড়ি টিলা বন্য হাতির বিচরন লক্ষ্য করা যায়,যারা ঘুরতে যাবেন নয়াবাড়ি টিলায় হাতির বিচরন দেখতে পাবেন।পাশাপাশি নয়াবাড়ি টিলার চারিদিকে পাহাড়ি আদিবাসীদের জুম চাষের ক্ষেত দেখতে পাবেন। কিভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে বাস করে খুব সহজে শেরপুর যেতে পারবেন।শেরপুর থেকে শ্রীবরদী উপজেলা ৩৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নয়াবাড়ি টিলায় সি এনজি বা মোটর সাইকেলে যেতে পারবেন। কোথায় থাকবেন: শেরপুরে আরও বেশ কয়েকটি পর্যটন স্পর্ট রয়েছে সে গুলো দেখা শেষ হলে স্থানীয় বাজারে হোটেলে থাকতে পারবেন। কোথায় খাবেনঃযারা ঘুরতে যায় তারা খাবারের বেলায় বেশ সুখিন স্থানীয় আদিবাসীদের অনেক হোটেল রয়েছে সেখানে খেতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪