হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান ,কক্সবাজার

নয়ানাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান 

হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান,কক্সবাজার জেলার হিমছড়িতে অবস্থিত। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান,
কক্সবাজার জেলা থেকে ১২কিলোমিটার দূরে ১৭২৮হেক্টর জায়গা নিয়ে প্রতিষ্টিত,১৭.২৯
বর্গমাইল।মূল উদ্ধেধ্য হচ্ছে গবেষনা  পর্যটন,বিনোদন কেন্দ্র।


হিমছড়ির এক পাশে বয়ে চলেছে সুবিস্তৃত সমুদ্র সৈকত।হিমছড়ির অন্য পাশ দিয়ে সবুজ পাহাড়ের
সারি সারি উদ্যান রয়েছে।হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানে অনেক গুলো জলপ্রভাত রয়েছে।ঝর্ণা গুলো
দেখতে বেশ সুন্দরদর্শনার্থীরা,হিমছড়িযাওয়ার পথে ঝর্না গুলো পাড়ি দিয়ে যেতে হয়।হিমছড়ি
পর্যটকের কাছে বেশ  জনপ্রিয় স্থান হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে।হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি
চিরসবুজ ক্রান্তীয় বনাঞ্চল।হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানে ১৭৭প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে ৫৮প্রজাতির
উদ্ভিদবৃক্ষ,১৫ প্রজাতিরগুল,৪প্রজাতির তৃণলতা,১৯প্রজাতির লতা,২১প্রজাতির ভেষজ
উদ্ভিদ  সহ বেশ কিছু গাছপালা এ বনের প্রধান উদ্ভিদ।


হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান মূলত হাতির আবাস্থল,এ বনে রয়েছে হরিণ বণ্য শুকর,মায়া হরিণ,
হাতি,স্তন্যপ্রায়ী ৫৫ প্রজাতির,১৮৬ প্রজাতির পাখি,৫৬ প্রজাতির সাপ,১৬ প্রজাতির উভয়চর
সহ বেশ কিছু বন্য রয়েছে। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানে উল্লুখের বাসস্থান, 


পাখি প্রেমিদের জন্য হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানে ২৮৬প্রজাতির পাখি রয়েছে এর মধ্যে
উল্ল্যেখযোগ্য,ময়না,ফিঙ্গে,তালবাতাসি,উল্ল্যযোখ্য বন্যপানী রয়েছে।
পার্কে প্রবেশ মূল্যঃ ২০টাকা দর্শনার্থীদের জন্য।


কিভানে যাবেনঃ কক্সবাজার শহর থেকে খুব সহজে যাওয়া যায়।কলাতলী বাসস্ট্যান্ড

থেকে মাত্র ১৫ মিনিট সময় লাগবে যেতে।হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানে।

কোথায় থাকবেনঃ কক্সবাজার জেলায় আরও বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে,

সেখানে প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক ছুটে যায়,কক্সবাজার শহরে 
ভালমানের হোটেল আছে সেখানে থাকতে পারবেন।
কোথায় খাবেনঃ সেখানে খাবার নিয়ে চিন্তা করার কোন টেনশন নাই 
আপনার ইচ্ছামত খেতে পারবেন।
নয়ানাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান   হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান,কক্সবাজার জেলার হিমছড়িতে অবস্থিত। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান,  কক্সবাজার জেলা থেকে ১২কিলোমিটার দূরে ১৭২৮হেক্টর জায়গা নিয়ে প্রতিষ্টিত,১৭.২৯   বর্গমাইল।মূল উদ্ধেধ্য হচ্ছে গবেষনা  পর্যটন,বিনোদন কেন্দ্র।  হিমছড়ির এক পাশে বয়ে চলেছে সুবিস্তৃত সমুদ্র সৈকত।হিমছড়ির অন্য পাশ দিয়ে সবুজ পাহাড়ের   সারি সারি উদ্যান রয়েছে।হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানে অনেক গুলো জলপ্রভাত রয়েছে।ঝর্ণা গুলো   দেখতে বেশ সুন্দরদর্শনার্থীরা,হিমছড়িযাওয়ার পথে ঝর্না গুলো পাড়ি দিয়ে যেতে হয়।হিমছড়ি   পর্যটকের কাছে   বেশ  জনপ্রিয় স্থান হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে।হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি চিরস  বুজ ক্রান্তীয় বনাঞ্চল।হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানে ১৭৭প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে ৫৮প্রজাতির   উদ্ভিদবৃক্ষ,১৫ প্রজাতিরগুল,৪প্রজাতির তৃণলতা,১৯প্রজাতির লতা,২১প্রজাতির ভেষজ   উদ্ভিদ  সহ বেশ কিছু গাছপালা এ বনের প্রধান উদ্ভিদ।    হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান মূলত হাতির আবাস্থল,এ বনে রয়েছে হরিণ বণ্য শুকর,মায়া হরিণ,   হাতি,স্তন্যপ্রায়ী ৫৫ প্রজাতির,১৮৬ প্রজাতির পাখি,৫৬ প্রজাতির সাপ,১৬ প্রজাতির উভয়চর   সহ বেশ কিছু বন্য রয়েছে। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানে উল্লুখের বাসস্থান,     পাখি প্রেমিদের জন্য হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানে ২৮৬প্রজাতির পাখি রয়েছে এর মধ্যে   উল্ল্যেখযোগ্য,ময়না,ফিঙ্গে,তালবাতাসি,উল্ল্যযোখ্য বন্যপানী রয়েছে।  পার্কে প্রবেশ মূল্যঃ ২০টাকা দর্শনার্থীদের জন্য।  কিভানে যাবেনঃ কক্সবাজার শহর থেকে খুব সহজে যাওয়া যায়।কলাতলী বাসস্ট্যান্ড  থেকে মাত্র ১৫ মিনিট সময় লাগবে যেতে।হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানে।  কোথায় থাকবেনঃ কক্সবাজার জেলায় আরও বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে,  সেখানে প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক ছুটে যায়,কক্সবাজার শহরে   ভালমানের হোটেল আছে সেখানে থাকতে পারবেন।  কোথায় খাবেনঃ সেখানে খাবার নিয়ে চিন্তা করার কোন টেনশন নাই   আপনার ইচ্ছামত খেতে পারবেন।  নয়ানাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান,হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান ,কক্সবাজার,হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান মূলত হাতির আবাস্থল



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪