ছেঁড়াদ্বীপ,কক্সবাজার জেলা

সেন্টমার্টিনের ছেঁড়াদ্বীপ পাকৃতিক সৌন্দর্য্য ভরপুর


ছেঁড়াদ্বীপ বাংলাদেশের দক্ষিণ দিকে,আর কোন সীমানা নাই। সেন্টমার্টিন থেকে বিচ্ছিন্ন ১০০থেকে
৫০০বর্গমিটার,আয়তন বিশিষ্ট কয়েকটি দ্বীপ রয়েছে।যেগুলোকে স্থানীয়ভাবে ছেড়াদিয়া বা 
সিরাদিয়া বলা হয়ে থাকে। ছেঁড়া অর্থ বিচ্ছিন্ন বা আলাদা,আর মূল ভূখন্ড থেকে
 কিছুটা বিচ্ছিন্ন বলেই দ্বীপপুঞ্জের নাম ছেঁড়াদ্বীপ।


ছেঁড়াদ্বীপে কি আছে দেখার মত,সেন্টমার্টিন থেকে প্রায় ৮কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত বিচ্ছিন্ন 
দ্বীপে রয়েছে প্রচুর প্রাকৃতিক পাথর।দ্বীপের প্রায় অর্ধেক জোয়ারের সময় সমুদ্রে পানিতে ডুবে যায়।
ছেঁড়াদ্বীপে ব্যাক্তিমালিকানাধীন, কোন প্রকার স্থাপনা নির্মাণ আইনত নিষিদ্ধ।


পর্যটকেরা যা দেখতে পায় ছেড়াদ্বীপে,এখান থেকে সাগরের বিশাল ডেউ দেখা যায়,নারিকেল গাছের 
সারি সারি বাগান,পাখিদের আবাস্থল হিসেবে পরিচিত এখানে বিভিন্ন প্রকার পাখির দেখা মিলে,গবেষণা
করে পাওয়া গেছে এখানে প্রায় ৮২ প্রজাতির পাখির দেখা মিলে।এছাড়াও এখানে কাকড়া ও সামুদ্রিক 
মাছ পাওয়া যায়।ছেঁড়াদ্বীপে বিভিন্ন প্রকার কাঁকড়ার দেখামিলে।শীতের সময় ছেঁড়াদ্বীপে 
অতিথি পাখিদের অভয়ারণ্যে দেখা মিলে।


ক্যাম্পিং পুর্নিমা চাঁদ রাতে পর্যটকেরা ছেঁ ড়া দ্বীপে ক্যাম্পিং করে থাকে।এখানে বাংলাদেশের 
বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক ছুটে যায়।


কিভাবে যাবেনঃচট্রগাম থেকে,পতেঙ্গা,টেকনাফে আগে যেতে হবে,তার পর ভাটার সময় সেখানে

পায়ে হেঁটে যাওয়া যায় খুব সহজেই। জোয়ারের সময় লঞ্চ দিয়ে ও সেখানে যাওয়া যায়।

কোথায় থাকবেনঃ ছেঁড়া দ্বীপে বিকাল ৪টার পর অবস্থান করা নিষেধ তাই সেন্টমার্টিন বা
 কক্সবাজারে এসে রাত্রি যাপন করতে হবে।
কোথায় খাবেনঃদ্বীপে খাবারের কোন ব্যবস্থা নাই খেতে হলে খাবার নিয়ে যেতে হবে সাথে করে।

সেন্টমার্টিনের ছেঁড়াদ্বীপ পাকৃতিক সৌন্দর্য্য ভরপুর  ছেঁড়াদ্বীপ বাংলাদেশের দক্ষিণ দিকে,আর কোন সীমানা নাই। সেন্টমার্টিন থেকে বিচ্ছিন্ন ১০০থেকে   ৫০০বর্গমিটার,আয়তন বিশিষ্ট কয়েকটি দ্বীপ রয়েছে।যেগুলোকে স্থানীয়ভাবে ছেড়াদিয়া বা   সিরাদিয়া বলা হয়ে থাকে। ছেঁড়া অর্থ বিচ্ছিন্ন বা আলাদা,আর মূল ভূখন্ড থেকে   কিছুটা বিচ্ছিন্ন বলেই দ্বীপপুঞ্জের নাম ছেঁড়াদ্বীপ।    ছেঁড়াদ্বীপে কি আছে দেখার মত,সেন্টমার্টিন থেকে প্রায় ৮কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত বিচ্ছিন্ন   দ্বীপে রয়েছে প্রচুর প্রাকৃতিক পাথর।দ্বীপের প্রায় অর্ধেক জোয়ারের সময় সমুদ্রে পানিতে ডুবে যায়।  ছেঁড়াদ্বীপে ব্যাক্তিমালিকানাধীন, কোন প্রকার স্থাপনা নির্মাণ আইনত নিষিদ্ধ।    পর্যটকেরা যা দেখতে পায় ছেড়াদ্বীপে,এখান থেকে সাগরের বিশাল ডেউ দেখা যায়,নারিকেল গাছের   সারি সারি বাগান,পাখিদের আবাস্থল হিসেবে পরিচিত এখানে বিভিন্ন প্রকার পাখির দেখা মিলে,গবেষণা  করে পাওয়া গেছে এখানে প্রায় ৮২ প্রজাতির পাখির দেখা মিলে।এছাড়াও এখানে কাকড়া ও সামুদ্রিক   মাছ পাওয়া যায়।ছেঁড়াদ্বীপে বিভিন্ন প্রকার কাঁকড়ার দেখামিলে।শীতের সময় ছেঁড়াদ্বীপে   অতিথি পাখিদের অভয়ারণ্যে দেখা মিলে।    ক্যাম্পিং পুর্নিমা চাঁদ রাতে পর্যটকেরা ছেঁ ড়া দ্বীপে ক্যাম্পিং করে থাকে।এখানে বাংলাদেশের   বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক ছুটে যায়।    কিভাবে যাবেনঃচট্রগাম থেকে,পতেঙ্গা,টেকনাফে আগে যেতে হবে,তার পর ভাটার সময় সেখানে  পায়ে হেঁটে যাওয়া যায় খুব সহজেই। জোয়ারের সময় লঞ্চ দিয়ে ও সেখানে যাওয়া যায়।  কোথায় থাকবেনঃ ছেঁড়া দ্বীপে বিকাল ৪টার পর অবস্থান করা নিষেধ তাই সেন্টমার্টিন বা   কক্সবাজারে এসে রাত্রি যাপন করতে হবে।  কোথায় খাবেনঃদ্বীপে খাবারের কোন ব্যবস্থা নাই খেতে হলে খাবার নিয়ে যেতে হবে সাথে করে।






এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪