হার্ডিজ ব্রীজ কুষ্টিয়া
ইতিহাস ঐতিহ্যের ধারক হার্ডিজ ব্রীজ
হার্ডিঞ্জ ব্রিজ,পাবনা জেলার ইশ্বরদী উপজেলার পাকশি থেকে কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামার উপজেলার
যুক্তকারি একটি সেতু।হার্ডিজ ব্রীজ বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘ একটি রেল সেতু.
বাংলাদেশের রেল পথ নির্মাণের জন্য পরিকল্পনা গ্রহন করেন ব্রিটিশ আমলে আসাম,
ত্রিপুরা,লাগান্যান্ড,উত্তরবঙ্গের সাথে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য ১৮৮৯সালে প্রস্তাব করা হয়,
পদ্ম নদীতে একটি রেল ব্রীজ নির্মাণ করার।
দীর্ঘ পাঁচ বছর সেতুর কাজ করার পর,১৯১৫ সালে হার্ডিঞ্জব্রিজেরসম্পূর্ণ কাজ শেষ হয়।উদ্ভোধন করেন ,
তৎকালিন অবিভক্ত বাংলার ভাইসরয় লর্ড হার্ডিজ।ব্রীজের নামকরন করা হয় হার্ডিজ ব্রীজ।
নির্মান ব্যয় প্রায় ৩কোটি ৫১লক্ষ ৩২হাজার ১শত ৬৪টাকা।হার্ডিজ ব্রিজের দৈর্ঘ্য ১.৮ কিলোমিটার।
হার্ডিঞ্জব্রিজের অবস্থান_ঈশ্বরদী উপজেলা থেকে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার যুক্তকারি রেলসেতু এটি।
১৯০৮সালে পদ্ম নদীর উপর সেতু নির্মানের কার্যক্রম শুরু হয়,১৯০৯সালে সমীক্ষা শুরু হলে,
১৯১০-১১সালে পদ্মার দু তীরে সেতুর কার্যক্রম শুরু হয়, ১৯১২ সালে সেতুটির গাইড ব্যাংক
শুরু হলে পাশাপাশি সেতুর বর্ডার কাজ শুরু হয়।
কিভাবে যাবেনঃ রাজধানী ঢাকা থেকে ট্রেইন বা বাসে করে যেতে পারবেন।
কোথায় খাবেনঃ কুষ্টিয়া শহরে ভালমানের খাবারের হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।