শিলাইদহ রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি কুষ্টিয়া

শিলাইদহ রবীন্দ্র কুঠি বাড়ি জাদুঘর,কুষ্টিয়া

শিলাইদহ রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি কুষ্টিয়া জেলা শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে কুমারখালি উপজেলার অন্তর্গত শিলাইদহ ইউনিয়নের খোরশেদপুর কুঠিবাড়ি অবস্থিত।

রবীন্দ্রনাথের কুঠিরবাড়ি,কুষ্টিয়ার।শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দাদার বাবা কতৃক উইলকৃত ১৮০৭ সালে এই বাড়িটির মালিকানা পান।রবীন্দ্রনাথ জমিদারি দেখাশুনার সুবাধে কুষ্টিয়ার শিলাইদহে প্রায় সময় জমিদার বাড়িতে আসতেন।কবি গুরু ১৮৮৯ সালে আসেন.পদ্ম নদীর ভাঙ্গনের আশংকায় পুরো কুটির বাড়িটি ভেঙ্গে,পুনরাই ১৮৯১ সালে পুরুনো জিনিস দিয়ে আবার ও নির্মান করা হয়, ১৯০১সালে বাড়ির নির্মাণ কাজ শেষ হয়।

শিলাইদহ জমিদার বাড়ির নির্মাণ শৈলী রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়িটি,প্রায় ১১একর জায়গা জুড়ে মনোরোম পরিবেশে বাড়িটি,প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর।শিলাইদহ জমিদার বাড়িতে প্রবেশের জন্য একটি তোরন আছে এটির নিচ দিয়ে প্রবেশ করতে হয়।নিচতলা ও দ্বিতীয়তলা মিলিয়ে মোট ১৫টি কক্ষ রয়েছে।বাড়িটির ব্যালকনিগুলো রানীগঞ্জের টালি দিয়ে তৈরি, ঢালু ছাদ দ্বারা আংশিক আচ্ছাদিত নিচতলার উপরের মধ্যবর্তী অংশে  রয়েছে ত্রিকোণ প্রান্ত বিশিষ্ট একটি ঢালু ছাদ।দ্বিতীয় তলার ওপরের পিরামিড আকৃতির ছাদ ভবন আরও বৈচিত্র্য এনে দিয়েছে।প্রবেশ মূল্যঃ ১৫ টাকা পাচঁ বছর বয়সি বাচ্ছাদের বিনামূল্যে প্রবেশের অনুমতি আছে।
কুষ্টিয়া জেলার দর্শনীয় স্থান রয়েছে সেখানে গেলে হার্ডিজ ব্রীজ,লালন শাহের মাজার দেখতে পারবেন।

দেখার মত কী আছে,শিলাইদহ জমিদার বাড়ির চারদিকে গাছ-পালা ফুলের বাগানে সজ্জিত,বিশাল মাঠ রয়েছে এখানে,রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যবহারকৃত একটি বজরা আকৃতির সাম্পান রয়েছে,পর্যটকদের জন্য গড়ে তুলা হয়েছে একটি হাট,এখানে পর্যটকেরা খাবার সহ কেনাকাটা করে থাকে।অবস্থান:কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালির পদ্মনদীর তীরে অবস্থিত।

কিভাবে যাবেনঃ রাজধানী ঢাকা থেকে ট্রেইন বা বাসে করে যেতে হবে কুষ্টিয়া জেলা শহরে,কুষ্টিয়া থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে রবীন্দ্রনাথ কুঠি বাড়ি।
কোথায় থাকবেনঃ কুষ্টিয়া শহরে থাকার মত ভালো মানের হোটেল আছে,সেখানে থাকতে পারবেন।
কোথায় খাবেনঃ কুষ্টিয়া জেলা শহর ভালো মানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।
শিলাইদহ রবীন্দ্র কুঠি বাড়ি জাদুঘর,কুষ্টিয়া শিলাইদহ রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি কুষ্টিয়া জেলা শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে কুমারখালি উপজেলার অন্তর্গত শিলাইদহ ইউনিয়নের খোরশেদপুর কুঠিবাড়ি অবস্থিত। রবীন্দ্রনাথের কুঠিরবাড়ি,কুষ্টিয়ার।শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দাদার বাবা কতৃক উইলকৃত ১৮০৭ সালে এই বাড়িটির মালিকানা পান।রবীন্দ্রনাথ জমিদারি দেখাশুনার সুবাধে কুষ্টিয়ার শিলাইদহে প্রায় সময় জমিদার বাড়িতে আসতেন।কবি গুরু ১৮৮৯ সালে আসেন.পদ্ম নদীর ভাঙ্গনের আশংকায় পুরো কুটির বাড়িটি ভেঙ্গে,পুনরাই ১৮৯১ সালে পুরুনো জিনিস দিয়ে আবার ও নির্মান করা হয়, ১৯০১সালে বাড়ির নির্মাণ কাজ শেষ হয়। শিলাইদহ জমিদার বাড়ির নির্মাণ শৈলী রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়িটি,প্রায় ১১একর জায়গা জুড়ে মনোরোম পরিবেশে বাড়িটি,প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর।শিলাইদহ জমিদার বাড়িতে প্রবেশের জন্য একটি তোরন আছে এটির নিচ দিয়ে প্রবেশ করতে হয়।নিচতলা ও দ্বিতীয়তলা মিলিয়ে মোট ১৫টি কক্ষ রয়েছে।বাড়িটির ব্যালকনিগুলো রানীগঞ্জের টালি দিয়ে তৈরি, ঢালু ছাদ দ্বারা আংশিক আচ্ছাদিত নিচতলার উপরের মধ্যবর্তী অংশে  রয়েছে ত্রিকোণ প্রান্ত বিশিষ্ট একটি ঢালু ছাদ।দ্বিতীয় তলার ওপরের পিরামিড আকৃতির ছাদ ভবন আরও বৈচিত্র্য এনে দিয়েছে।প্রবেশ মূল্যঃ ১৫ টাকা পাচঁ বছর বয়সি বাচ্ছাদের বিনামূল্যে প্রবেশের অনুমতি আছে। কুষ্টিয়া জেলার দর্শনীয় স্থান রয়েছে সেখানে গেলে হার্ডিজ ব্রীজ,লালন শাহের মাজার দেখতে পারবেন। দেখার মত কী আছে,শিলাইদহ জমিদার বাড়ির চারদিকে গাছ-পালা ফুলের বাগানে সজ্জিত,বিশাল মাঠ রয়েছে এখানে,রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যবহারকৃত একটি বজরা আকৃতির সাম্পান রয়েছে,পর্যটকদের জন্য গড়ে তুলা হয়েছে একটি হাট,এখানে পর্যটকেরা খাবার সহ কেনাকাটা করে থাকে।অবস্থান:কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালির পদ্মনদীর তীরে অবস্থিত।  কিভাবে যাবেনঃ রাজধানী ঢাকা থেকে ট্রেইন বা বাসে করে যেতে হবে কুষ্টিয়া জেলা শহরে,কুষ্টিয়া থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে রবীন্দ্রনাথ কুঠি বাড়ি। কোথায় থাকবেনঃ কুষ্টিয়া শহরে থাকার মত ভালো মানের হোটেল আছে,সেখানে থাকতে পারবেন। কোথায় খাবেনঃ কুষ্টিয়া জেলা শহর ভালো মানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।










এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪