খালিয়া জমিদারবাড়ি মাদারীপুর
ঐতিহাসিক স্থাপনা খালিয়া জমিদারবাড়ি মাদারীপুর পর্যটকদের আনাগোনায় মুখরিত।
১৭০০ শতকের দিকে জমিদারবাড়ির গোড়া
পত্তন।উজানির জমিদারবাড়ি সাতটি জমিদারির মধ্যে একটি ছিল খালিয়াবাড়ি।উজানির জমিদার সাতটির মধ্যে উজানির জমিদারির অংশটুকু তারই গৃহ কর্মচারী কে দান করেন,এর পর থেকেই খালিয়া জমিদারবাড়ির পথ চলা।
খালিয়া জমিদারি পাওয়া নিয়ে ছোট একটি গল্প প্রচলিত আছে,উজানির জমিদারবাড়িতে দাস দাসির কাজ করত রাজারাম রায়ের মাতা-পিতা।
রাজা রামরায়ের মাতা-পিতা কাজে যাওয়ার সময় ছোট বাচ্চা রাম কে জমিদারদের বারান্দায় ফেলে কাজে ব্যস্ত হয়ে যেত মা-বাবা।
যখন খুব বেশি ঝর বৃষ্টি হলে ফনি মনসা ছায়া
দিত।বিষয়টি উজানির জমিদার দেখে ফেলে,
এবং রাজারাম রায়ের শরিলে একটি তিল দেখতে পায়,উজানির জমিদারের স্ত্রীকে বিষয়টি বলেন জমিদার। রাজারাম রায়ের মা-বাবা কে উজানির সাতটি জমিদারির মধ্যে একটি জমিদারি দান করেন,এর পর থেকেই খালিয়াজমিদারবাড়ির পথচলা।
জমিদার রাজারাম চৌধুরী ছিলেন ইতিহাসখ্যাত জমিদার তিনি তার জমিদারি আমলে প্রজাদের জন্য উন্নয়নমুলক কাজ করে গেছেন।যা আজও দৃশ্যমান তার আমলে তৈরি,মন্দির, বিদ্যালয় সহ রাস্তাঘাট নির্মাণ করে গেছেন।
অবকাঠামো, ২৫০ একর জমির উপর পুরো জমিদারবাড়িটি তৈরি করা হয়।এখানে দ্বিতলা,
তিনতলা বিশিষ্ট দালান-কোঠা,বাগান বাড়ি,পূজা মন্ডপ ও শানবাঁধানো পুকুর ঘাট তৈরি করা হয়।
কিভাবে যাবেনঃ রাজধানী ঢাকা থেকে বাস করে খুব সহজে মাদারীপুর জেলায় যেতে পারবেন।
খালিয়া জমিদারবাড়ি,মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার খালিয়া নামক গ্রামে অবস্থিত।
জমিদারবাড়িটি উজানির জমিদারবাড়ি
থেকে উপহার পেয়েছেন।
কোথায় থাকবেনঃ মাদারীপুরে থাকার মত ভালো মানের হোটেল আছে সেখানে থাকতে পারবেন।
কোথায় খাবেনঃ মাদারীপুরে ভালো মানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।
কোথায় খাবেনঃ মাদারীপুরে ভালো মানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।
![]() |
খালিয়া জমিদারবাড়ি |