সেনাপতি দিঘী মাদারীপুর

 ঐতিহাসিক নিদর্শন সেনাপতি দিঘী

মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার আমড়াতলা ও খাতিয়াল গ্রামের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত সেনাপতি দিঘী। মাদারীপুর জেলার ঐতিহাসিক  নির্দশন গুলোর মধ্যে সেনাপতি দিঘী অন্যতম।


সেনাপতি দিঘীর খনন কাজ শুরু হয়েছিল,মোগল আমলে সম্রাট আওরঙ্গজেবের রাজত্বকালে ১৭৫৮-১৭০৭ খ্রিষ্টাব্দে সুবেদার শায়েস্তা খাঁর নেতৃত্বে মগ জলদস্যুদের বিতাড়িত করার জন্য একটি অভিযান পরিচালিনা করেন, প্রায় ২৮৮ টি নদীর মধ্যে অভিযান শেষ করে চট্রগ্রামে চলে যায় সুবেদার শায়েস্তা খাঁর ছেলে বুজুর্গ উমেদ খাঁ।চট্রগ্রাম থেকে ঢাকা ফেরার পথে মাদারীপুরে  সৈন্যদল নিয়ে অবস্থান করেন সেখানে সৈন্যদের পানির সমস্যা দূর করার জন্য সেনাপতি দিঘী খনন করেন।যেহেতু সেনাপতিরা দিঘী খনন করেন এই কারনে দিঘীর নামকরণ করা হয় সেনাপতি দিঘী।


দিঘীর কাটামো,মোট ১৫ একর জমির উপর দিঘীটি খনন করা হয়েছে আয়তন ৬০৭০৩ বর্গমিটার, দৈর্ঘ্য ২৮৮ মিটার প্রস্থ ১৫৭ মিটার পাড়ের উচ্চতা ১৩.৫ মিটার,গভীরতা ১০ মিটার।


লোক মুখে সেনাপতি দিঘী নিয়ে  প্রবাধ  বর্তমানে ও চলমান.কথিত আছে দিঘীতে পানি না উঠার কারনে এখানে ঘৌড়দৌড় হয়।ঘৌড়ার দৌড়ের এক পর্যায়ে দক্ষিণ দিক দিয়ে পানি উঠতে শুরু করে।

অন্য লোক কথা প্রচলিত,বাংলাদেশের বড় বড় দিঘী/পুকুর নিয়ে রহস্যে ভরপুর লোকমুখে শুনা যেত স্থানীয় কোন মানুষের বিয়ের বা বিড় অনুষ্টান হলে দিঘীতে মেহমানদের জন্য থালা বাসন চাওয়া হত,অনুষ্টানের আগের রাতে যথা সময় দিঘী থেকে থালা বাসন পাওয়া যেত, অনুষ্টান শেষ হলে সে গুলো পরিস্কার করে আবার দিঘীর পাড়ে নিয়ে গেলে সে গুলো আবার অদৃশ্য হয়ে যেত।


কিভাবে যাবেনঃ রাজধানী ঢাকা থেকে বাস করে খুব সহজে মাদারীপুর জেলায় যেতে পারবেন।

অবস্থান:-মাদারীপুর শহরের ইটেরপুল থেকে দক্ষিণ দিকে গগনপুর বাজার গিয়ে পশ্চিম দিকের রাস্তা দিয়ে সোজা রাস্তার শেষ প্রান্তে এই দিঘীটির অবস্থিত।


কোথায় থাকবেনঃ মাদারীপুরে থাকার মত ভালো মানের হোটেল আছে সেখানে থাকতে পারবেন।

কোথায় খাবেনঃ মাদারীপুরে ভালো মানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।


ঐতিহাসিক নিদর্শন সেনাপতি দিঘী  মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার আমড়াতলা ও খাতিয়াল গ্রামের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত সেনাপতি দিঘী। মাদারীপুর জেলার ঐতিহাসিক  নির্দশন গুলোর মধ্যে সেনাপতি দিঘী অন্যতম।  সেনাপতি দিঘীর খনন কাজ শুরু হয়েছিল,মোগল আমলে সম্রাট আওরঙ্গজেবের রাজত্বকালে ১৭৫৮-১৭০৭ খ্রিষ্টাব্দে সুবেদার শায়েস্তা খাঁর নেতৃত্বে মগ জলদস্যুদের বিতাড়িত করার জন্য একটি অভিযান পরিচালিনা করেন, প্রায় ২৮৮ টি নদীর মধ্যে অভিযান শেষ করে চট্রগ্রামে চলে যায় সুবেদার শায়েস্তা খাঁর ছেলে বুজুর্গ উমেদ খাঁ।চট্রগ্রাম থেকে ঢাকা ফেরার পথে মাদারীপুরে  সৈন্যদল নিয়ে অবস্থান করেন সেখানে সৈন্যদের পানির সমস্যা দূর করার জন্য সেনাপতি দিঘী খনন করেন।যেহেতু সেনাপতিরা দিঘী খনন করেন এই কারনে দিঘীর নামকরণ করা হয় সেনাপতি দিঘী।  দিঘীর কাটামো,মোট ১৫ একর জমির উপর দিঘীটি খনন করা হয়েছে আয়তন ৬০৭০৩ বর্গমিটার, দৈর্ঘ্য ২৮৮ মিটার প্রস্থ ১৫৭ মিটার পাড়ের উচ্চতা ১৩.৫ মিটার,গভীরতা ১০ মিটার।  লোক মুখে সেনাপতি দিঘী নিয়ে  প্রবাধ  বর্তমানে ও চলমান.কথিত আছে দিঘীতে পানি না উঠার কারনে এখানে ঘৌড়দৌড় হয়।ঘৌড়ার দৌড়ের এক পর্যায়ে দক্ষিণ দিক দিয়ে পানি উঠতে শুরু করে। অন্য লোক কথা প্রচলিত,বাংলাদেশের বড় বড় দিঘী/পুকুর নিয়ে রহস্যে ভরপুর লোকমুখে শুনা যেত স্থানীয় কোন মানুষের বিয়ের বা বিড় অনুষ্টান হলে দিঘীতে মেহমানদের জন্য থালা বাসন চাওয়া হত,অনুষ্টানের আগের রাতে যথা সময় দিঘী থেকে থালা বাসন পাওয়া যেত, অনুষ্টান শেষ হলে সে গুলো পরিস্কার করে আবার দিঘীর পাড়ে নিয়ে গেলে সে গুলো আবার অদৃশ্য হয়ে যেত।  কিভাবে যাবেনঃ রাজধানী ঢাকা থেকে বাস করে খুব সহজে মাদারীপুর জেলায় যেতে পারবেন। অবস্থান:-মাদারীপুর শহরের ইটেরপুল থেকে দক্ষিণ দিকে গগনপুর বাজার গিয়ে পশ্চিম দিকের রাস্তা দিয়ে সোজা রাস্তার শেষ প্রান্তে এই দিঘীটির অবস্থিত।  কোথায় থাকবেনঃ মাদারীপুরে থাকার মত ভালো মানের হোটেল আছে সেখানে থাকতে পারবেন। কোথায় খাবেনঃ মাদারীপুরে ভালো মানের খাবার হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন।
সেনাপতি দিঘী মাদারীপুর 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪