মাধবকুন্ড ইকোপার্ক

বাংলাদেশের অন্যতম দর্শনীয় স্থান হিসেবে পরিচিত সিলেট।সিলেটে বিভাগের ৪টি জেলায় রয়েছ পাহাড়,

মাধবকুন্ড ইকোপার্ক

চা-বাগান,জাতীয় উদ্যান,নদী,হাওর বেষ্টিত বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান।

মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার,পাথারিয়া পাহাড়ের নিচে মাধবকুন্ড ইকোপার্ক অবস্থিত। সেখানে রয়েছে জেলাপ্রশাসক কর্তৃক রেস্টহাইজ।দর্শনাথীদের জন্য ইকো পার্ক গড়ে তুলা হয়েছে এটিই বাংলাদেশের প্রথম ইকো পার্ক হিসেবে আত্বপ্রকাশ করে।পার্ক টি সাজানো হয়েছে বিভিন্ন গাছপালা দিয়ে। পর্যটকরা ঘুরতে আসলে ইকো পার্কের সৌন্দয্য উপভোগ করতে পারে।
ইকোপার্কের সবচেয়ে আকর্ষনীয় স্থান হল মাধবকুন্ড জলপ্রপাত,পরিকুন্ড জলপ্রপাত.
শ্রী শ্রী মাধবেশ্বর তীর্থস্থান,শিব মন্দির, পাহাড়,চা-বাগান।

ইকোপার্কে এক সময় কমলা চাষ করা হত।বর্তমানে স্থানটি  দর্শনীয় স্থান হিসেবে গড়ে তুলা হয়েছে।
সিলেট থেকে ইকো পার্কের দুরুত্ব৭২কিলোমিটার,মৌলভীবাজার থেকে৭০ কিলোমিটার, কাঠাঁলতলী থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

কিভাবে আসবেন 
ঢাকা হতে সায়েদাবাদ,মহাখালী,ফকিরাপুল থেকে বাসেকরে মৌলভীবাজার হয়ে মাইজগাঁও আসতে হবে।
ভাড়া.৩০০/৪০০ টাকা নিবে.
ট্রেনে যাতায়াত
ঢাকা কমলাপুর হতে ট্রেনযোগে কুলাউড়া অথবা মাইজগাঁও রেল স্টেশনে নামতে হবে.
ভাড়া.২৫০/৩৫০ টাকা নিবে.
কিভাবে যাবেন: মাইজগাঁও রেলস্টেশন হতে সিএনজি যোগে মাধবকুন্ড ইকোপার্কে সিএনজি দিয়ে যাওয়া যায়
ভাড়া: জনপ্রতি. ৩০/৫০ টাকা

কোথায় থাকবেন: মাধবকুন্ড জলপ্রপাতের কাছে জেলাপ্রশাসক কর্তৃক রেস্টহাইজ আছে, আগে বুকিং দিলে সেখানে থাকা যাবে রাতে/ অথবা মাইজগাঁও টাউনে থাকার জন্য ভালো মানের হোটেল আছে সেখানে থাকতে পারবেন।

কোথায় খাবেন: মাইজগাঁও টাউনে ভালো মানের হোটেল আছে সেখানে খাবার খেতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪