হাসন রাজা জাদুঘর। উত্তরসুরীদের একটি রাজবাড়ি ছিল, বর্তমানের বাড়ি টি কে রাজারদের ব্যবহৃত জিনিস দিয়ে সাজানো হয়েছে মিউজিয়াম, এখানে হাসন রাজার বংশধরদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসের দেখা মিলে।জাদুঘরটি দেখাশুনার জন্য রয়েছে একজন শিক্ষাবিদ, দেওয়ানদের সম্পত্তির ভাগ থেকে একটি ট্রাস্টিবোর্ড গঠন করা হয়েছিল, এই ট্রাস্টের টাকা দিয়ে জাদুঘর টির রক্ষনাবেক্ষনের খরচ মিটানো হয়।২০০৬ সালে সহস্র সংগীত প্রেমী সমবেত হয়ে এক তারা বাজায় যা একটি অনুষ্টানের আয়োজন করা হয়, জমিদার হাসন রাজা চৌধুরী কে কেন্দ্রে রেখে লোক সংগীত এবং কবিতা দিয়ে সাজানো হয়েছে এই জাদুঘর টি।

জাদুঘরটিতে রয়েছে, রাজাদের ব্যবহার করা বিভিন্ন আসবাবপত্র, যেমন বাঘের ভাস্কর্য, আফ্রিকান গিটার, দেওয়ান একলিম রাজা চৌধুরীর ব্যবহৃত চেয়ার,হাসন রাজার কলস, হাসন রাজার কলস, হাসন রাজা চলচ্চিত্র সম্পর্কিত পোশাক, সিংহের মুখ, হরিনের মাথা ইত্যাদি রয়েছে এই জাদুঘরে।

কিভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে সিলেট, বাস,ট্রেন,প্লেইন দিয়ে যাতায়াত করা যায়।
বাসস্টান্ডঃ ঢাকার সায়েদাবাদ, মহাখালী থেকে সিলেটের যে কোন বাসে করে যাওয়া যায়.
বাস ভাড়াঃ ৩০০-১২০০ টাকার মধ্যে হবে।
রেললাইনে যাতায়াতঃ ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে সিলেট গামী যে কোন ট্রেনে করে যাওয়া যাবে. ভাড়া ২৫০-৪০০ টাকা হবে।
প্লেইনঃ ঢাকা সিলেট যাতায়াত করে নিয়মিত বিজনেস ক্লাস বিমান ভাড়া অনলাইনে দেখে নিবেন।
থাকার যায়গাঃ সিলেট শহরে অনেক ভাল মানের হোটেল আছে, আপনাদের ইচ্ছামত যে কোন মানের হোটেলে থাকতে পারবেন।
খাবারঃ সিলেট শহরে জিন্দাবাজারে অনেক ভাল ভাল নামিদামি হোটেল আছে সেখানে খেতে পারবেন মজার মজার খাবার।, এখানে হাসন রাজার বংশধরদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসের দেখা মিলে।

জাদুঘরটি দেখাশুনার জন্য রয়েছে একজন শিক্ষাবিদ, দেওয়ানদের সম্পত্তির ভাগ থেকে একটি ট্রাস্টিবোর্ড গঠন করা হয়েছিল, এই ট্রাস্টের টাকা দিয়ে জাদুঘর টির রক্ষনাবেক্ষনের খরচ মিটানো হয়।২০০৬ সালে সহস্র সংগীত প্রেমী সমবেত হয়ে এক তারা বাজায় যা একটি অনুষ্টানের আয়োজন করা হয়, জমিদার হাসন রাজা চৌধুরী কে কেন্দ্রে রেখে লোক সংগীত এবং কবিতা দিয়ে সাজানো হয়েছে এই জাদুঘর টি।