কামানখোলা জমিদারবাড়ি,লক্ষীপুর
কামানখোলা জমিদার বাড়ি,লক্ষীপুর জেলার দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসুন
কামানখোলা জমিদারবাড়ি,লক্ষীপুর জেলার সদর উপজেলার কামানখোলা গ্রামে ঐতিহাসিক
জমিদার বাড়ির অবস্থান।জমিদার রাজেন্দ্রনাথ,হাতে গড় কামানখোলা জমিদারবাড়ি।
লক্ষীপুরের দালালবাজার জমিদারবাড়ি ও কামানখোলা জমিদার একই বংশের লোক ছিল।
রাজেন্দ্রনাথ দাসের কোন সন্তান জন্ম ছিল না,তিনি একটি পুত্র সন্তান দত্তক নিয়ে নেন
স্থানীয় এক লোকের কাছ থেকে।পুত্র সন্তান দত্তক নেওয়ার পর পুত্রের গোত্র পরিবর্তন করেন।
কামানখোলা জমিদারি পরিচালনা করতেন ক্ষেত্রনাথ,যদুনাথ,এবং হরেন্দ্রনাথ দাস।
কামানখোলা জমিদারবাড়ি লোকজন ভারত বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চড়িয়েছিটেয়ে
রয়েছে জমিদারবাড়ির সদস্যরা বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করে বসবাস করেন।
কামানখোলা জমিদার বাড়িটি এখন মোটামুটি ভাল অবস্থায় আছে,এখন ও জমিদারবাড়ির লোকজনেরা
বসবাস করে জমিদার মহলে।যার কারনে কামানখোলা জমিদারবাড়ির সৌন্দর্য্য এখন ঠিক আছে।
অবকাঠামো,কামানখোলা জমিদারবাড়ি প্রবেশদ্বার একটি দ্বিতলা বিশিষ্ট ভবন,রক্ষী বাহিনীর ঘর,
জল টংগী,পূজা মতো মন্ডপ,নৃত্য সালিশী কক্ষ,দিঘী ও মঠ রয়েছে কামানখোলা জমিদারবাড়িতে।
কিভাবে যাবেনঃ বাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত হতে খুব সহজে লক্ষীপুর জেলায় বাস দিয়ে যাতায়াত করা যায়।
কামানখোলা জমিদারবাড়ি, লক্ষীপুর উপজেলার হামছাদি ইউনিয়নের পূর্ব পাশ দিয়ে আধা
কিলোমিটার গেলেই জমিদার বাড়ির দেখা মিলবে।
কোথায় থাকবেনঃ লক্ষীপুর জেলায় থাকার মত ভালোমানের হোটেল আছে, সেখানে থাকতে পারবেন।
কোথায় খাবেনঃ লক্ষীপুর জেলায় হোটেল গুলোতে ভাল মানের খাবার পাওয়া যায় সেখানে ইলিশ
মাছ মজা করে খেতে পারবেন।
কামানখোলা জমিদারবাড়ি, লক্ষীপুর উপজেলার হামছাদি ইউনিয়নের পূর্ব পাশ দিয়ে আধা
কিলোমিটার গেলেই জমিদার বাড়ির দেখা মিলবে।
কোথায় থাকবেনঃ লক্ষীপুর জেলায় থাকার মত ভালোমানের হোটেল আছে, সেখানে থাকতে পারবেন।
কোথায় খাবেনঃ লক্ষীপুর জেলায় হোটেল গুলোতে ভাল মানের খাবার পাওয়া যায় সেখানে ইলিশ
মাছ মজা করে খেতে পারবেন।