দালালবাজার জমিদারবাড়ি,লক্ষীপুর জেলা

দালালবাজার জমিদারবাড়ি,রায়পুর 


লক্ষীপুর জেলা সদরে দালালবাজার ইউনিয়নে দালালবাজার জমিদারবাড়িটি অবস্থিত।
দালালবাজার জমিদারবাড়িতে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক 
দালালবাজার জমিদারবাড়ি ঘুরতে যায়।৫ একর জায়গার উপর জমিদারবাড়িটি নির্মাণ
 করা হয়।লক্ষীপুর জেলার দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম জমিদার বাড়িটি।


দালাল বাজার জমিদারবাড়ি ৪০০বছর আগে জমিদারবাড়িটি লক্ষীনারায়ণ প্রতিষ্টা করেন। 
জানাযায় লক্ষীনারায়নের কাপড়ের ব্যবসা ছিল।ওনার ছেলে ব্রজবল্লভ স্বীয় দক্ষতায় ব্যবসার প্রসার ঘটান।ব্রজবল্লবের পুত্র গৌরকিশোর কলকাতায় পড়াশোনার সময় ইস্টইন্ডিয়া 
কম্পানির সহচর্যে আসেন।এবং জমিদারিক্রয় করেন। ১৭৬৫ সালে রাজা উপাধি লাভ
করেন।গৌরকিশোরের কোন সন্তান ছিল না।গৌরকিশোর গোবিন্দ কিশোর নামে এক 
পুত্র সন্তান দত্তক নেয় ঢাকার বিক্রমপুর থেকে।গৌরকিশোর ও তার পুত্র সন্তান ললীনি 
কিশোর জমিদারী পরিচালনার সময় বেশ প্রসার ঘটান অত্র অঞ্চলের
সব ধরনের খাজনা তারাই আদায় করতেন।


দালালবাজার জমিদারবাড়ির সদস্যরা বেশ কিছু দাতব্য প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন 
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য এন কে উচ্চ বিদ্যালয়,দাতব্য চিকিৎসালয়,ঠাকুর মন্দির,
এই পরিবারের অর্জন।

দালালবাজার জমিদার বাড়ির অবকাঠামো প্রবেশদার,প্রাসাদ,আন্দরমহল,শানবাধানো ঘাট,

পুকুর,পর্যটকদের এখানে বিমোহিত করে।আয়তন পাচ একর জায়গার উপর প্রতিষ্ঠিত।

নির্মানকাজে ব্যবহার হয়েছে,ইট,সুড়কি,রড।লক্ষীপুর জেলার দালালবাজার এলাকায় 

বাড়িটি অবস্থান রাস্তার পাশে হওয়ার খুব সহজে দালালবাজার জমিদার বাড়িতে যাওয়া যায়।


কিভাবে যাবেনঃবাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত থেকে খুব সহজে দালালবাজার জমিদারবাড়িতে
খুব সহজে যাওয়া যাবে।বাস,লঞ্চ,বা ট্রেইন দিয়ে।
কোথায় থাকবেনঃলক্ষীপুর জেলায় থাকার মত বেশ কিছু থাকার যায়গা রয়েছে 
সেখানে আপনার ইচ্ছামত থাকতে পারবেন।
কোথায় খাবেনঃ লক্ষীপুরে ভালো মানের খাবার হোটেল আছে সেখানে 
আপনার ইচ্ছামত খেতে পারবেন।
দালালবাজার জমিদারবাড়ি,রায়পুর  লক্ষীপুর জেলা সদরে দালালবাজার ইউনিয়নে দালালবাজার জমিদারবাড়িটি অবস্থিত। দালালবাজার জমিদারবাড়িতে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক  দালালবাজার জমিদারবাড়ি ঘুরতে যায়।৫ একর জায়গার উপর জমিদারবাড়িটি নির্মাণ  করা হয়।লক্ষীপুর জেলার দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম জমিদার বাড়িটি।  দালাল বাজার জমিদারবাড়ি ৪০০বছর আগে জমিদারবাড়িটি লক্ষীনারায়ণ প্রতিষ্টা করেন।  জানাযায় লক্ষীনারায়নের কাপড়ের ব্যবসা ছিল।ওনার ছেলে ব্রজবল্লভ স্বীয় দক্ষতায় ব্যবসার  প্রসার ঘটান।ব্রজবল্লবের পুত্র গৌরকিশোর কলকাতায় পড়াশোনার সময় ইস্টইন্ডিয়া  কম্পানির সহচর্যে আসেন।এবং জমিদারিক্রয় করেন। ১৭৬৫ সালে রাজা উপাধি লাভ করেন।গৌরকিশোরের কোন সন্তান ছিল না।গৌরকিশোর গোবিন্দ কিশোর নামে এক  পুত্র সন্তান দত্তক নেয় ঢাকার বিক্রমপুর থেকে।গৌরকিশোর ও তার পুত্র সন্তান ললীনি  কিশোর জমিদারী পরিচালনার সময় বেশ প্রসার ঘটান অত্র অঞ্চলের সব ধরনের খাজনা তারাই আদায় করতেন।  দালালবাজার জমিদারবাড়ির সদস্যরা বেশ কিছু দাতব্য প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন  এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য এন কে উচ্চ বিদ্যালয়,দাতব্য চিকিৎসালয়,ঠাকুর মন্দির, এই পরিবারের অর্জন। দালালবাজার জমিদার বাড়ির অবকাঠামো প্রবেশদার,প্রাসাদ,আন্দরমহল,শানবাধানো ঘাট, পুকুর,পর্যটকদের এখানে বিমোহিত করে।আয়তন পাচ একর জায়গার উপর প্রতিষ্ঠিত। নির্মানকাজে ব্যবহার হয়েছে,ইট,সুড়কি,রড।লক্ষীপুর জেলার দালালবাজার এলাকায়  বাড়িটি অবস্থান রাস্তার পাশে হওয়ার খুব সহজে দালালবাজার জমিদার বাড়িতে যাওয়া যায়।  কিভাবে যাবেনঃবাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত থেকে খুব সহজে দালালবাজার জমিদারবাড়িতে খুব সহজে যাওয়া যাবে।বাস,লঞ্চ,বা ট্রেইন দিয়ে। কোথায় থাকবেনঃলক্ষীপুর জেলায় থাকার মত বেশ কিছু থাকার যায়গা রয়েছে  সেখানে আপনার ইচ্ছামত থাকতে পারবেন। কোথায় খাবেনঃ লক্ষীপুরে ভালো মানের খাবার হোটেল আছে সেখানে  আপনার ইচ্ছামত খেতে পারবেন।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪