বাশঁখালী ইকোপার্ক,চট্রগ্রাম

বাশঁখালী ইকোপার্ক অথিতি পাখির অভয়ারণ্যে,একেক সময় একেক রুপ ধারন করে

পর্যটন কেন্দ্রটি।

বাঁশখালী ইকোপার্ক,চট্রগ্রাম জেলার বাশঁখালী উপজেলায় অবস্থিত। প্রকৃতির সৌন্দর্যমন্ডিত

উঁচু-নিচু পাহাড় স্বচ্ছ পানি, বঙ্গোপসাগরের পাশে বিস্তৃত এলাকা নিয়ে গঠিত ইকোপার্ক।


প্রায় ১০০০হাজার হেক্টর জমি নিয়ে,প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৩ সালে বাশঁখালি ইকোপার্ক।

ইকোপার্কের মধ্যে দুটি লেক রয়েছে।লেকের এক পাশ থেকে অন্য পাশে যাতায়তের

জন্য ঝুলন্ত ব্রীজ নির্মাণ করা হয়েছে বাশঁ, কাট, দিয়ে ঝুলন্ত ব্রীজ।


বাশঁখালী ইকোপার্কে পর্যটকদের জন্য বেশ কিছু বিনোদনের ব্যবস্থা রয়েছে,

রিফ্রেশমেন্ট কর্নার, চিড়িয়াখানা,হাঁটার জন্য পাহাড়ের ঢালের উপর দীর্ঘ 

পাকা রাস্তা,বসার জন্য ছাতা,ব্র‍্যাঞ্চ,ওয়াচ টাওয়ার,টাওয়ার থেকে পুরো

ইকোপার্কের ভিউ দেখা যায়।


লেকের ধার ঘেঁষে আছে অসংখ্য ছোট বড় পাহাড় ঘণ জঙ্গলে ঢাকা গাছ-গাছালি।

অপূর্ব সুন্দর বাশঁখালী ইকোপার্ক।বাশঁখালালী ইকোপার্কে,প্রাণীদের অবাধ,

বিচরন,হাতি,বানর,হনুমান,হরিণ,বণমোরগ,সজারু ইত্যাদি বন্যপ্রাণীর দেখা মিলে। 


অতিথি পাখির বিচরনে মুখরিত থাকে বাশঁখালী ইকোপার্ক।নয়াভিরাম সৌন্দর্য্যে

ভরপুর ইকোপার্ক। উদ্ভিদ,লতা-পাতায় ভরপুর,বাশঁখালি ইকোপার্ক। 

কিছু সময় প্রকৃতির সাথে কাটাতে চাইলে  যেতে পারেন বাশঁখালী ইকোপার্কে।

কিভাবে যাবেন:ঢাকা থেকে চট্রগাম যাতায়াত খুবই সহজ,বাস,ট্রেইন,প্লেইন দিয়ে 

যেতে পারবেন।চট্রগাম শহর থেকে দুরুত্ব ৫০ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত,

শহর থেকে বাসে বাশঁখালি ২ঘন্টা সময় লাগবে।

ভাড়া:৪০-৫০ টাকা।

বাশঁখালি শহর থেকে সি এন জি দিয়ে যেতে হবে উপজেলা সদর থেকে বাশঁখালি ইকোপার্কের,

দুরুত্ব মাত্র কয়েক কিলোমিটার।

ভাড়া:৪৫০-৫০০টাকা নিবে সি এন জি রিজার্ভ নিলে।

কোথায় থাকবেন:বাশঁখালি চট্রগাম শহরের কাছে হওয়ায় চট্রগাম শহরে থাকতে পারবেন।

এখানে ভাল মানের হোটেল আছে।

কোথায় খাবেন:চট্রগামের মেজবানি খাবার খেতে চাইলে শহরের নামিদামি ভাল মানের হোটেল 

আছে  সেখানে খেতে পারবেন, খাবার মূল্য বাংলাদেশের অন্য জেলা শহর থেকে অনেক কম।

বাশঁখালী ইকোপার্ক অথিতি পাখির অভয়ারণ্যে,একেক সময় একেক রুপ ধারন করে   পর্যটন কেন্দ্রটি।  বাঁশখালী ইকোপার্ক,চট্রগ্রাম জেলার বাশঁখালী উপজেলায় অবস্থিত। প্রকৃতির সৌন্দর্যমন্ডিত  উঁচু-নিচু পাহাড় স্বচ্ছ পানি, বঙ্গোপসাগরের পাশে বিস্তৃত এলাকা নিয়ে গঠিত ইকোপার্ক।    প্রায় ১০০০হাজার হেক্টর জমি নিয়ে,প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৩ সালে বাশঁখালি ইকোপার্ক।  ইকোপার্কের মধ্যে দুটি লেক রয়েছে।লেকের এক পাশ থেকে অন্য পাশে যাতায়তের  জন্য ঝুলন্ত ব্রীজ নির্মাণ করা হয়েছে বাশঁ, কাট, দিয়ে ঝুলন্ত ব্রীজ।    বাশঁখালী ইকোপার্কে পর্যটকদের জন্য বেশ কিছু বিনোদনের ব্যবস্থা রয়েছে,  রিফ্রেশমেন্ট কর্নার, চিড়িয়াখানা,হাঁটার জন্য পাহাড়ের ঢালের উপর দীর্ঘ   পাকা রাস্তা,বসার জন্য ছাতা,ব্র‍্যাঞ্চ,ওয়াচ টাওয়ার,টাওয়ার থেকে পুরো  ইকোপার্কের ভিউ দেখা যায়।    লেকের ধার ঘেঁষে আছে অসংখ্য ছোট বড় পাহাড় ঘণ জঙ্গলে ঢাকা গাছ-গাছালি।  অপূর্ব সুন্দর বাশঁখালী ইকোপার্ক।বাশঁখালালী ইকোপার্কে,প্রাণীদের অবাধ,  বিচরন,হাতি,বানর,হনুমান,হরিণ,বণমোরগ,সজারু ইত্যাদি বন্যপ্রাণীর দেখা মিলে।     অতিথি পাখির বিচরনে মুখরিত থাকে বাশঁখালী ইকোপার্ক।নয়াভিরাম সৌন্দর্য্যে  ভরপুর ইকোপার্ক। উদ্ভিদ,লতা-পাতায় ভরপুর,বাশঁখালি ইকোপার্ক।   কিছু সময় প্রকৃতির সাথে কাটাতে চাইলে  যেতে পারেন বাশঁখালী ইকোপার্কে।  কিভাবে যাবেন:ঢাকা থেকে চট্রগাম যাতায়াত খুবই সহজ,বাস,ট্রেইন,প্লেইন দিয়ে   যেতে পারবেন।চট্রগাম শহর থেকে দুরুত্ব ৫০ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত,  শহর থেকে বাসে বাশঁখালি ২ঘন্টা সময় লাগবে।  ভাড়া:৪০-৫০ টাকা।  বাশঁখালি শহর থেকে সি এন জি দিয়ে যেতে হবে উপজেলা সদর থেকে বাশঁখালি ইকোপার্কের,  দুরুত্ব মাত্র কয়েক কিলোমিটার।  ভাড়া:৪৫০-৫০০টাকা নিবে সি এন জি রিজার্ভ নিলে।  কোথায় থাকবেন:বাশঁখালি চট্রগাম শহরের কাছে হওয়ায় চট্রগাম শহরে থাকতে পারবেন।  এখানে ভাল মানের হোটেল আছে।  কোথায় খাবেন:চট্রগামের মেজবানি খাবার খেতে চাইলে শহরের নামিদামি ভাল মানের হোটেল   আছে  সেখানে খেতে পারবেন, খাবার মূল্য বাংলাদেশের অন্য জেলা শহর থেকে অনেক কম।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪