শ্রীমঙ্গল চিড়িয়াখানা
গ্রামীন পরিবেশে গড়ে উঠা চিড়িয়াখানা টি
হাইল হাওরে যাওয়ার রাস্তা দিয়ে যেতে হয়.যেতে যেতে গ্রামের সৌন্দর্য্য উপভোগ
করতে পারবেন. শ্রীমঙ্গল
উপজেলা সদর থেকে ১.৮০ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত সীতেসরঞ্জন বাবুর ব্যক্তিমালিকানায়
গড়ে উঠা চিড়িয়াখানা. চিড়িয়াখানা সীতেশ বাবুর
বাবা ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠা করেন.তাদের গ্রামের বাড়ি নোয়াগাঁও ছিল.জায়গার সংকটের
জন্য ২০০৯ সালে সীতেশ বাবু তার মৎস খামার বাড়িতে রুমশপুর স্থানান্তর করেন, এখানে
বিশাল জায়গাজুড়ে বন্যপ্রানীদের জন্য গড়ে
তুলেন বাসস্থান.
চিড়িয়াখানায় বিভিন্ন ধরনের জীবজন্তু
রয়েছে,
পাশা-পাশি
চিড়িয়াখানায় একটি জলাশয়ে মৎস চাষ করেন.চিড়িয়াখানায় অনেক গুলো মধু চাষের মৌও
চাক রয়েছে প্রায় ৩০ টির অধিক বক্স রয়েছে চিড়িয়াখানা এখানে যারা ঘুরতে আসে
যাওয়ার সময়,অফিস
থেকে খাঁটি মধু সংগ্রহ করে নিয়ে যেতে পারে.
দেখার মত কী আছে?চিড়িয়াখানায় প্রায় ৫০
ধরনের বন্যপ্রানী সংরক্ষন আছে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্যহল. মায়া হরিন, মেচো
বাঘ,
খাটাশ, গন্ডার, দুম্বা, বানর, লজ্জাবতী
বানর,
রঙ্গিন
টিয়ারাখি,
ময়নাপাখি,চিল, অজগর
সাপ,
ঘোড়া, বিভিন্ন
ধরনের পায়রা, গাছপালা?চিড়িয়াখানায়
অনেক ধরনের ফলের গাছ এবং ওষুধী গাছপালা রয়েছে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, আমড়াগাছ, কদবেল
গাছ,
জলপাইগাছ, সহ
প্রায় ৩০ জাতের গাছ পালা রয়েছে.প্রবেশমূল্য: ২০ টাকা জন প্রতি.
যাতায়ত?ঢাকা
থেকে যে ভাবে আসবেন,সায়েদাবাদ,মহাখালী,ফকিরাপুল
থেকে বাসে করে শ্রীমঙ্গল শহরে আসতে হবে.ভাড়া.৩০০/৪০০টাকা নিবে.
ট্রেনযুগে:ঢাকার কমলাপুর
থেকে ট্রেন যোগে শ্রীমঙ্গল স্টেশনে নামতে হবে. ভাড়া.২৫০/৩৫০ টাকা নিবে.কিভাবে
যাবেন:শ্রীমঙ্গল শহর থেকে ১.৮০ কিলোমিটার দুরে রুশপুর গ্রামে যেতে হলে উপজেলা ভূমি
অফিসের অপর দিকের রাস্তা উকিল পাড়া রাস্তা দিয়ে যেতে হবে. যাতায়ত:
টম টম /রিক্সা.ভাড়া: জনপ্রতি. ২০ টাকা
কোথায় থাকবেন: শ্রীমঙ্গল টাউনে অনেক
ভালো মানের হোটেল আছে সেখানে থাকতে পারবেন.
কোথায় খাবেন: শহরের মধ্যে অনেক ভালো হোটেল আছে সেখানে খাবার খেতে পারবেন.
![]() |