হবিগঞ্জ জেলা

হবিগঞ্জ জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন

হবিগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের অন্যতম একটি প্রশাসনিক অঞ্চল 

Habiganj District-হবিগঞ্জ জেলার মানচিত্র,হবিগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল .অবস্থান ২৩°৫৮'থেকে ২৪°৪২' উত্তর অক্ষাংশ। এবং ৯১°০৯' থেকে ৯১°৪০' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।

ভৌগলিক সীমানা:উত্তরে সুনামগঞ্জ জেলা, পূর্বে মৌলভীবাজার জেলা ও সিলেট জেলা,

দক্ষিণে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য,পশ্চিমে কিশোরগঞ্জ জেলা ও ব্রাহ্মণ্যবাড়িয়া জেলা অবস্থিত।


হবিগঞ্জ জেলার নামকরণের ইতিহাস

ঐতিহাসিক সুলতানসী হাবিলীর প্রতিষ্টাতা সৈয়দ সুলতানের অধঃস্তন পুরুষ সৈয়দ হেদায়ত উল্লাহর পুত্র সৈয়দ হবিব উল্লাহ খোয়াই নদীর তীরে একটি গঞ্জ বা বাজার প্রতিষ্ঠা করেন।তার নামুসুসারে হবিবগঞ্জ থেকে কালক্রমে হবিগঞ্জে পরিণত হয়।


History of Habiganj হবিগঞ্জ জেলার ইতিহাস

চাকলাপুঞ্জী চাকলা পুঞ্জী, প্রাগৈতিহাসিক প্রতিবেদনসমূহ থেকে জানা যায়। কুমিল্লার-লালমাই পাহাড় এবং সিলেটের হবিগঞ্জ-চট্রগ্রাম পাহাড় এবং মধুপুরের উচ্চতর এলাকাসমূহের সাথে যুক্ত ছিল। চাকলাপুঞ্জী চা-বাগানের কাছে একটি চান্দির মাজার রয়েছে। মাজারের পাশে একটি নদী রয়েছে নদীটির নাম বালু নদী। নদীটির পাড়ে প্রাপ্ত প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তু, জীবাশ্ম কাঠ, হস্তনির্মিত যুদ্ধাস্ত্র ইত্যাদি প্রমান মিলে।চাকলাপুঞ্জীতে বহু আগ থেকেই জনবসতি গড়ে উঠেছিল।এখানে প্রাচীন মানবের বসবাস ছিল ইতিহাস ঘাটলে এর সত্যতা মিলে।


মুঘলদের সাথে বারোভূইয়াদের যুদ্ধ হবিগঞ্জ এলাকায় মুঘল এবং বারভূইয়াদের একটি যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল। ১৫ শতকে সিলেটের জমিদার আনোয়ার খান এবং বানিয়াচংয়ের জমিদার হোসেন খান(বারভূইয়াদের দলভূক্ত) যা বাহরাস্থান ই-গায়েবী গ্রন্থে উল্লেখ পাওয়া যায়।


পুটিজুড়ি দুর্গ খাজা ওসমান (আফগান রাজা) বাকাই নগর দূর্গ ছেড়ে, গিরিপালের কাছে আশ্র‍য় নেন। পুটিজুরি দুর্গে। সেখানে রাজা গড়ে তুলেন একটি প্রতিরক্ষামূলক দূর্গ। খাজা ওসমানের ভাই দূর্গ ত্যাগ করে করলে মুঘল সেনারা সে সুযোগ গ্রহন করেন এবং খাজা ওসমানের সেনাদল কে পরাজিত করেন, বর্তমানে মৌলভীবাজার জেলার দালাম্বপুর নামক স্থানে।


তেলিয়াপাড়া যুদ্ধ, ৪ই এপ্রিল, ১৯৭১ বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম বৈঠক হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার তেলিয়াপাড়ায় চা-বাগানের ডাকবাংলায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল।


হবিগঞ্জ জেলার অর্থনীতি

কৃষি প্রধান ফসল: ধান, চা গম, আলু, পাট,চীনাবাদাম, তাম্বুল এবং তৈল। 

শুমশক্তি, স্বাধীন পেশা ভিক্তিক জনগোষ্ঠী- কৃষি কাজে জড়িত প্রায়:৪২.২৬℅। কৃষি শ্রমিক প্রায় এ জেলায় ২০.৫৫%। অকৃষি শ্রমিক:৬.৪৫%।ব্যবসায়ী:৮.২%। চাকুরি:৪.৬৯%।শিল্প:১.৮%। মৎসজীবী:২.৭৩% অন্যান্য:১৩.৪১%।

শিল্প, হবিগঞ্জ জেলায় বেশ কিছু শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়েউঠেছে, এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, গার্মেন্টস,সুতার ফ্যাক্টরি, টায়ার ফ্যাক্টরি,রংয়ের ফ্যাক্টরি, সিরামিকের ফ্যাক্টকরি, প্লাস্টিকের ফ্যাক্টিরি, বেকারি ফ্যাক্টরি(বিভিন্ন ধরনের প্যাকেটজাত খাদ্য উৎপাদন করে থাকে)।

কুঠির শিল্প: হবিগঞ্জ জেলায় বেশ আগ থেকেই কুঠিরশিল্পের বিল্পবের ইতিহাস সবাই জানি এ জেলায় ওয়েভিং,বাঁশের শিল্পের কাজ,স্বর্ণকার,কর্মকার,কুমার, সেলাই,এবং ওয়েল্ডিং, ছোট ছোট, বিস্কুট ফ্যাক্টর রয়েছে।

খনিজ, হবিগঞ্জ জেলায় বেশ কিছু খজিন সম্পদ রয়েছে উল্ল্যেখযোগ্য, প্রাকৃতিক গ্যাস, চিলিকা বালি,ইত্যাদি।

গ্যাসক্ষেত্র: হবিগঞ্জ জেলায় ৩ টি বড় গ্যাস ক্ষেত রয়েছে, রশিদপুর গ্যাস কম্পানি(১৯৬০ সাল থেকে উৎপাদন করে গ্যাস) বিবিয়ানা গ্যাস কম্পানি(১৯৯৮ সাল থেকে উৎপাদন করে থাকে গ্যাস)হবিগঞ্জ গ্যাস কম্পানি(১৯৬৩ সাল থেকে গ্যাস উৎপাদন করে)।

বানিজ্য, রপ্তানি পণ্য: ধান,মাছ,চিংড়ি,ব্যাঙ এর পা, শুকনো মাছ, চা, পান পাতা, গুড়, 

রাবার, বাঁশ, প্রাকৃতিক গ্যাস,তেল,এবং টেক্সটাইল। 

হবিগঞ্জ জেলায় কয়টি রাবার বাগান আছে?

হবিগঞ্জ জেলায় ৩টি রাবার বাগান আছে। রাবার বাগান গুলো হল.

  • রুপাইছড়া রাবারবাগান- 

বাহুবল উপজেলায় অবস্থিত।

রাবার বাগান টি প্রতিষ্টা করা হয়(১৯৮১ সালে) মোট আয়তন ২,০০০ একর বা (৮.১) মাইল। 

রুপায়ছড়া রাবার বাগানটি কিছুটা অংশ মৌলভীবাজার জেলায় রয়েছে।

  • শাহজিবাজার রাবার বাগান, ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্টা করা হয়। মোট আয়তন ২০০৪ একর। 

  • সাতগাঁও রাবার বাগান। ১৯৭১ সালে প্রতিষ্টা করা হয়। মোট আয়তন প্রায় ২০০ একর।

হবিগঞ্জ জেলার প্রধান ফল:আম, কাঠাঁল,কলা,লিচু, নারকেল, পাতিলেবু, আনারস, এবং কালোজাম।

হবিগঞ্জ জেলার মাথাপিছু আয় কত?

হবিগঞ্জ জেলার লোকদের মাথাপিছু আয় প্রায়,৩৪৯০ মার্কিম ডলার।

হবিগঞ্জ জেলার আয়তন কত?

২৬৩৬.৫৮ বর্গ কিঃমিঃ 

হবিগঞ্জ জেলার উপজেলা কয়টি ও কি কি?

হবিগঞ্জ জেলায় ৯টি উপজেলা রয়েছে।

  • হবিগঞ্জ সদর উপজেলা

  • লাখাই উপজেলা

  • চুনারুঘাট উপজেলা

  • মাধবপুর উপজেলা

  • বাহুবল উপজেলা

  • নবীগঞ্জ উপজেলা

  • শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা

  • বানিয়াচং উপজেলা

  • আজমেরীগঞ্জ উপজেলা।

Habiganj district upazila Name হবিগঞ্জ জেলার উপজেলা সমুহের নাম কী?৯টি উপজেলা রয়েছে,উপজেলা সমূহের নাম নিম্নে দেওয়া হল।

  • হবিগঞ্জ সদর

  • লাখাই উপজেলা

  • চুনারুঘাট উপজেলা

  • মাধবপুর উপজেলা

  • বাহুবল উপজেলা

  • নবীগঞ্জ উপজেলা

  • শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা

  • বানিয়াচং উপজেলা

  • আজমেরীগঞ্জ উপজেলা

Habiganj District  Police  Station  Name- হবিগঞ্জ জেলার থানা কয়টি? 

হবিগঞ্জ জেলায় ৯টি থানা রয়েছে- থানা সমুহের নাম নিম্নে দেওয়া হল।

  • হবিগঞ্জ সদর

  • লাখাই উপজেলা

  • চুনারুঘাট উপজেলা

  • মাধবপুর উপজেলা

  • বাহুবল উপজেলা

  • নবীগঞ্জ উপজেলা

  • শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা

  • বানিয়াচং উপজেলা

  • আজমেরীগঞ্জ থানা

হবিগঞ্জ জেলায় নৌ থানা কয়টি আছে?

হবিগঞ্জ জেলায় নৌ-থানা দুটি, রয়েছে থানা সমুহের নিম্নে দেওয়া হল।

  • মাদনা থানা(লাখাই উপজেলা)।

  • মারকুলি থানা (বানিয়াচং উপজেলা)।

Habiganj  District  Municiple  Name-হবিগঞ্জ জেলার পৌরসভা কয়টি ও কি কি?হবিগঞ্জ জেলায় ৬ টি পৌরসভা রয়েছে- হবিগঞ্জ জেলার পৌরসভা গুলোর নাম নিম্নে দেওয়া হল।

  • মাধবপুর পৌরসভা 

  • চুনারুঘাট পৌরসভা  

  • নবীগঞ্জ পৌরসভা

  • হবিগঞ্জ পৌরসভা

  • শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভা

  • আজমেরীগঞ্জ পৌরসভা

হবিগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

পাহাড়, হাওর,গ্যাসক্ষেত্র,শিল্পকারখানা, সিলিকা বালি, শাহ সুলেমান ফতেহগাজী, সৈয়দ নাছির উদ্দিন সিপাহ সালাহ, 

চা বাগানের জন্য বিখ্যাত।


হবিগঞ্জ জেলার বিখ্যাত খাবার কী হবিগঞ্জ জেলার খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম চালের পিঠা,পুলি পিঠা,চাল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পিঠা বানায় অগ্রায়ন-পৌষ মাসে.শীতের সকালে প্রতিটি পরিবারে নতুন ধানের চাল দিয়ে পিঠা বানিয়ে লালী দিয়ে খেয়ে থাকে,অনেকে আবার শুটকির ভর্তা দিয়ে পিঠা খেয়ে থাকে,হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার খোয়াই নদীর পাড়ের জমিগুলোতে নিয়মিত আখ চাষাবাদ করে থাকে,শীতের সময় আখের গূড় ও লালী বানিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্রি করে থাকে।হবিগঞ্জ জেলা চায়ের জন্য বিখ্যাত হওয়ায় পাহাড়ি অঞ্চলে চা বাগান অদুষিত এলাকাগুলো,চা বাগান থেকে টাটকা চা পাতা সংগ্রহ করে নিজেরা বাড়িতে রুদ্রে শুকিয়ে গাইলে চেচিয়ে চা পাতা ঘরে মজুদ করে রাখে,কাচা পাতার ঘরোয়া পরিবেশে তৈরি করার কারনে রং চায়ের কালার রক্তের মত লাল হয়।শীতের সকালে একমগ চা আর চাউলের গুড়া বা মুড়ি দিয়ে খেয়ে থাকে।

হবিগঞ্জ জেলার জনসংখ্যা কত?

মোট জনসংখ্যা ২০,৮৯,০০১ জন

পুরুষ ১০,২৫,৫৯১জন।

মহিলা ১০,৬৩,৪১০ জন।(২০২২ সালের জনশুমারিরি তথ্য অনুযায়ী)

হবিগঞ্জ জেলার জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি কিলোমিটারে কত জন বসবাস করে?

৭৯২ জন।

হবিগঞ্জ জেলার ইউনিয়নের সংখ্যা কত?

৭৮টি।

হবিগঞ্জ জেলার শিক্ষার হার কত?

৪০.৫০%(২০২২ সালের জনশুমারীরর তথ্য অনুযায়ী)

হবিগঞ্জ জেলায় মোট কতটি পরিবার বসবাস করে?

 ৩,২১,৯০০টি।

হবিগঞ্জ জেলার ভূমিহীন কত ভাগ?

 ৩২%

হবিগঞ্জ জেলার কৃষি আবাদী জমির পরিমাণ কত?

প্রায় ১,৫৪৯৫৩ হেক্টর (মোট  জমির ৬০.২২%)

হবিগঞ্জ জেলার বনভুমি কত?

১১,৬৪৪ হেক্টর( মোট জমির ৪.৫৩%)

হবিগঞ্জ জেলায় চা বাগান কতটি আছে?

২৪টি।

হবিগঞ্জ জেলার মোট চা বাগানের আয়তন কত?

১৫,৭০৩,২৪ হেক্টর। হবিগঞ্জ জেলার প্রশাসনিক কোড কত?

৬০৩৬

হবিগঞ্জ জেলার পোস্টাল কোড কত?

হবিগঞ্জ জেলার পোস্টাল কোড ৩৩৩০-৩৩৭৪ পর্যন্ত 

হবিগঞ্জ জেলার প্রধান নদ-নদী?

  • কুশিয়ারা নদী

  • খোয়াই নদী 

  • সুতাং নদী 

  • রত্না নদী 

  • শুটকী নদী 

  • সোনাই নদী 

  • করাঙ্গী নদী 

  • ঝিংড়ী নদী 

  • ভেড়ামোহন নদী 

  • বরাক নদী 

  • বিজনা নদী

হবিগঞ্জ জেলার ছোট বড় মিলিয়ে বেশ কয়েকটি নদী রয়েছেন।

এশিয়ার বৃহত্তর গ্রাম কোন জেলায় অবস্থিত?

হবিগঞ্জ জেলায় অবস্থিত। গ্রামটির নাম বানিয়াচং।বানিয়াচং উপজেলা ১৩ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। 

হবিগঞ্জ জেলা কোন বিভাগের অধীনে?

সিলেট বিভাগের অন্যতম জেলা হবিগঞ্জ।

হবিগঞ্জ জেলায় গ্রামের সংখ্যা কয়টি?

হবিগঞ্জ জেলায় মোট ২০৯৩টি গ্রাম রয়েছে।

হবিগঞ্জ জেলার মৌজার সংখ্যা কতটি? 

১২৪১ টি 

হবিগঞ্জ জেলায় কতটি সংসদীয় আসন আছে?

হবিগঞ্জ জেলায়  ৪টি সংসদীয় আসন রয়েছে।

হবিগঞ্জ জেলার সংসদীয় আসন গুলোর নাম কী?

সংসদীয় আসন 

নির্বাচনী এলাকার সীমানা

২৩৯ 

বাহুবল উপজেলা ও নবীগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত।

২৪০

আজমেরীগঞ্জ উপজেলা ও বানিয়াচং উপজেলা নিয়ে গঠিত 

২৪১

লাখাই উপজেলা ও হবিগঞ্জ সদর এবং শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত।

২৪১

মাধবপুর উপজেলা ও চুনারুঘাট উপজেলা নিয়ে গঠিত 


হবিগঞ্জ জেলার প্রতিষ্ঠান সন,আসাম প্রাদেসিক সরকারের ২৭৩ নং নোটিফিকেশনের মাধ্যমে ১৮৯৩ সালের ০৭ এপ্রিল হবিগঞ্জ থানা গঠিত হয়।পরবর্তীতে ১৮৬০ সালে সার্কেল অফিসার উন্নয়নের অফিস স্থাপিত হয়।১৮৭৪ সাল থেক্র সিলেট জেলার একটি মহকুমা ছিল হবিগঞ্জ। ১৯৮৪ সালের ০৭ এপ্রিল জেলায় উন্নতি হয়।

Habiganj Tourist Spot-হবিগঞ্জ জেলার বিখ্যাত স্থান?

  • সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান (Satchari National park)

  • রেমা-কালেঙ্গা বণ্যপ্রাণী অভয়ারণ্য (Rema Kalenga Reserve forest)

  • শকরপাশা মসজিদ (Sankarpasha shahi mosjid) 

  • গ্রীনল্যান্ডপার্ক (Greenland park Chunarughat)

  • ফিডম ওয়ার্ড - পার্ক (Freedom World park)

  • সুতাং নদী (Sutang River)  

  • বিতঙ্গল আখড়া ( বানিয়াচং উপজেলা)

  • মশাজানের দিঘী

  • ভাওয়ানী চা বাগান- নবীগঞ্জ উপজেলা

  • মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্তম্ভ

  • শচী অঙ্গন - বাহুবল উপজেলা

  • কালাডুনা- হবিগঞ্জ শহরের পাশে

  • সাগরদিঘী- বানিয়াচং উপজেলা

  • রাবার ড্যাম- মাধবপুর উপজেলা

  • সুরমা চা-বাগান- মাধবপুর 

  • শাহজীবাজার রাবার বাগান

  • ফ্রুটসভ্যালী 

  • তেলিয়াপাড়া স্মৃতিসৌধ- মাধবপুর 

  • তেলিয়াপাড়া চা বাগান" ডাকবাংলো

  • চন্ডিছড়া মাজার- চুনারুঘাট 

  • চন্ডিছড়া চা বাগান- চুনারুঘাট 

  • বাল্লা সীমান্ত - চুনারুঘাট 

  • খোয়াই নদী

  • বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট হবিগঞ্জ শাখা,নাগুড়া ফার্ম 

  • ইটাখোলা বীজ উন্নয়ন কর্পোরেশন- মাধবপুর 

  • চাকলাপুঞ্জি চা বাগান- চুনারুঘাট 

  • লক্ষীর বাউর - বানিয়াচং 

  • আলী রাজার বাড়ি- বানিয়াচং 

  • বলভদ্র ব্রীজ- লাখাই উপজেলা

  • লাখাই হাওর

  • সৈয়দ নাছির উদ্দিন সিপাহসালা মাজার- চুনারুঘাট 

  • শাহ সোলেমান ফতেহগাজী- মাধবপুর 

সহ হবিগঞ্জ জেলায় বেশ কয়েকটি পর্যটম স্পর্ট রয়েছে দেখার মত।






এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪