খুলনা জেলার দর্শনীয় স্থান

Khulna District বাংলাদেশের প্রশাসনিক জেল, Khulna Division এর সদর জেলা।
খুলনার পূর্ব নাম জাহানাবাদ,বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমানঞ্চলের একটি উল্লেখযোগ্য 
প্রশাসনিক বিভাগ।অবস্থান উত্তরে যশোর জেলাও নড়াইল জেলা,দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর,
পূর্বে বাগেরহাট জেলা,এবং পশ্চিমে সাতক্ষীরা জেলা অনস্থিত।পীর খান জাহান আলী
৬০০বছর আগে বাগেরহাট,সাতক্ষীরা,খুলনা অঞ্চলে ইসলাম ধর্মের দাওয়াত দেওয়ার
কাজে এ অঞ্চলে  এসেছিলেন।খান জাহান আলী সুন্দরবন ঘেরা অঞ্চলটি মে  বেঁচে নিয়ে
ধর্মের প্রতি মানুষ কে উৎসাহিত করেন।ইসলাম ধর্মের দাওয়াতের পাশাপাশি সামাজিক 
ও মানবিক কাজ করেছিলেন।১৮৮৪সালে খুলনা পৌরসভা প্রতিষ্টা হয়,
পর্বতীতে ১৯৮৪সালে জেলায় রুপান্তরিত হয়।

Khulna District বাংলাদেশের প্রশাসনিক জেল, Khulna Division এর সদর জেলা। খুলনার পূর্ব নাম জাহানাবাদ,বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমানঞ্চলের একটি উল্লেখযোগ্য  প্রশাসনিক বিভাগ।অবস্থান উত্তরে যশোর জেলাও নড়াইল জেলা,দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে বাগেরহাট জেলা,এবং পশ্চিমে সাতক্ষীরা জেলা অনস্থিত।পীর খান জাহান আলী ৬০০বছর আগে বাগেরহাট,সাতক্ষীরা,খুলনা অঞ্চলে ইসলাম ধর্মের দাওয়াত দেওয়ার কাজে এ অঞ্চলে  এসেছিলেন।খান জাহান আলী সুন্দরবন ঘেরা অঞ্চলটি মে  বেঁচে নিয়ে ধর্মের প্রতি মানুষ কে উৎসাহিত করেন।ইসলাম ধর্মের দাওয়াতের পাশাপাশি সামাজিক  ও মানবিক কাজ করেছিলেন।১৮৮৪সালে খুলনা পৌরসভা প্রতিষ্টা হয়, পর্বতীতে ১৯৮৪সালে জেলায় রুপান্তরিত হয়। খুলনা জেলার প্রধান নদ-নদী,রূপসা নদী,ভৈরব নদী,শিবসা নদী,পশুর নদী,কপোতাক্ষ নদী, নবগঙ্গা নদী,চিত্র নদী,পশুর নদী,আঠারোবাঁকি নদী,ভদ্রা নদী,ডাকাতিয়া নদী,শাকবাড়িয়া নদী, কাঁকরী নদী,ঝপঝপিয়া নদী,তেলিগঙ্গা-ঘেংরাইল নদী,অর্পণগাছিয়া নদী, কুঙ্গা নদী, মারজাত নদী,মানকি নদী,বল নদী, নলুয়া নদী,ঘনরাজ নদী। কৃষিনির্ভর অর্থনীতি খুলনা জেলায় এ জেলায় সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি উৎপাদন কেন্দ্র,জুট মিল, লবণ ফাক্টরি,বাংলাদেশ বাসমতী ধান উৎপাদন হয়ে থাকে।খুলনা জেলার সংস্কৃতি,জারি,সারি,কীর্তন, গাজীর গান,হালুই গান,মনসার ভাসমান,ভাটি পূজার গান। খুলনা জেলার খেলাধুলা কী? কাবাডি,গোল্লাছুট,হাডুডু,ঘোড়দৌড়, কানামাছি, লাঠিখেলা,কুস্তি,ডাংগুটি,নৌকাবাইচ,বাঘবন্দি, জোড়-বিজোড় প্রভৃতি খেলায় এ জেলার জনপ্রিয় খেলা। খুলনা জেলার দর্শনীয় স্থান পর্যটন স্পট,সুন্দরবন, বনবিলাস চিড়িয়াখানা,রূপসা নদী,আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্ররায় এর জন্ম স্থান, রূপসা সেতু,জাতিসংঘ শিশুপার্ক,ধামালিয়া জমিদার বাড়ি মসজিদ,গল্লামারী বধ্যভূমি, বকুল তলা জেলাপ্রশাসকের বাংলো,স্যার পি,সি রায়ের বাড়ি, বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুরুষের বসতভিটা,সুন্দরবনের কটকা, সুন্দরবনের দুবলার চর,  সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্ট, সুন্দরবনের করমজল, রূপসার পাড়ে খান জাহান  আলী সেতু, চুকননগর বদ্ধভূমি।সহ বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান খুলনা জেলায় অবস্থিত।


খুলনা জেলার প্রধান নদ-নদী,রূপসা নদী,ভৈরব নদী,শিবসা নদী,পশুর নদী,কপোতাক্ষ নদী,
নবগঙ্গা নদী,চিত্র নদী,পশুর নদী,আঠারোবাঁকি নদী,ভদ্রা নদী,ডাকাতিয়া নদী,শাকবাড়িয়া নদী,
কাঁকরী নদী,ঝপঝপিয়া নদী,তেলিগঙ্গা-ঘেংরাইল নদী,অর্পণগাছিয়া নদী, কুঙ্গা নদী,
মারজাত নদী,মানকি নদী,বল নদী, নলুয়া নদী,ঘনরাজ নদী।

কৃষিনির্ভর অর্থনীতি খুলনা জেলায় এ জেলায় সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি উৎপাদন কেন্দ্র,জুট মিল,
লবণ ফাক্টরি,বাংলাদেশ বাসমতী ধান উৎপাদন হয়ে থাকে।খুলনা জেলার সংস্কৃতি,জারি,সারি,কীর্তন,
গাজীর গান,হালুই গান,মনসার ভাসমান,ভাটি পূজার গান।

খুলনা জেলার খেলাধুলা কী? কাবাডি,গোল্লাছুট,হাডুডু,ঘোড়দৌড়,
কানামাছি, লাঠিখেলা,কুস্তি,ডাংগুটি,নৌকাবাইচ,বাঘবন্দি,
জোড়-বিজোড় প্রভৃতি খেলায় এ জেলার জনপ্রিয় খেলা।

খুলনা জেলার দর্শনীয় স্থান

পর্যটন স্পট,সুন্দরবন, বনবিলাস চিড়িয়াখানা,রূপসা নদী,আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্ররায় এর জন্ম স্থান,

রূপসা সেতু,জাতিসংঘ শিশুপার্ক,ধামালিয়া জমিদার বাড়ি মসজিদ,গল্লামারী বধ্যভূমি,

বকুল তলা জেলাপ্রশাসকের বাংলো,স্যার পি,সি রায়ের বাড়ি, বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ

ঠাকুরের পুরুষের বসতভিটা,সুন্দরবনের কটকা, সুন্দরবনের দুবলার চর, 
সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্ট, সুন্দরবনের করমজল, রূপসার পাড়ে খান জাহান 
আলী সেতু, চুকননগর বদ্ধভূমি।সহ বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান খুলনা জেলায় অবস্থিত।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪