লক্ষীপুর জেলার দর্শনীয় স্থান ও ইতিহাস

Lakshmipur district বাংলাদেশের চট্রগাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।

লক্ষ্মীপুর 

জেলার ভৌগলিক সীমানা

(Lakshmipur district map)
দক্ষিণে-পূর্বে নোয়াখালী জেলা,উত্তরে চাঁদপুর জেলা,পশ্চিমে,বরিশাল,ভোলা ও মেঘনা নদী অবস্থিত।

লক্ষীপুর জেলার ইতিহাস?
লক্ষীপুর নামে সর্ব প্রথম থানা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬০ সালে।১৯৮৪সালের ২৮ফ্রেবুয়ারী জেলা হিসেবে গঠিত হয়।
লক্ষীপুর জেলার নামকরণ?
লক্ষী হিন্দু ধর্মানুসারে ধন সম্পদ ও সোভাগ্যের দেবী,লক্ষী নামে নামকরণ করা হয়।
তবে ইতিহাসবিদের মতবেদ রয়েছে লক্ষীপুর জেলার নামকরণের ঐতিহাসিক,কৈলাশ চন্দ্র. ত্রিপুরার ইতিহাস লিখতে গিয়ে নোয়াখালীর মৌজার মহালগুলো উল্লেখ্য করেছে. 
এতে দেখা যায় বাঞ্চানগর-সমসেরবাদ মৌজার পশ্চিমে লক্ষীপুর নামে একটি মৌজা ছিল।
আজকের লক্ষীপুর মৌজাই তৎকালিন মৌজা।

Lakshmipur district বাংলাদেশের চট্রগাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। লক্ষীপুর জেলার ভৌগলিক সীমানা (Lakshmipur district map) দক্ষিণে-পূর্বে নোয়াখালী জেলা,উত্তরে চাঁদপুর জেলা,পশ্চিমে,বরিশাল,ভোলা ও মেঘনা নদী অবস্থিত। লক্ষীপুর জেলার ইতিহাস? লক্ষীপুর নামে সর্ব প্রথম থানা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬০ সালে।১৯৮৪সালের ২৮ফ্রেবুয়ারী জেলা হিসেবে গঠিত হয়। লক্ষীপুর জেলার নামকরণ? লক্ষী হিন্দু ধর্মানুসারে ধন সম্পদ ও সোভাগ্যের দেবী,লক্ষী নামে নামকরণ করা হয়। তবে ইতিহাসবিদের মতবেদ রয়েছে লক্ষীপুর জেলার নামকরণের ঐতিহাসিক,কৈলাশ চন্দ্র. ত্রিপুরার ইতিহাস লিখতে গিয়ে নোয়াখালীর মৌজার মহালগুলো উল্লেখ্য করেছে.  এতে দেখা যায় বাঞ্চানগর-সমসেরবাদ মৌজার পশ্চিমে লক্ষীপুর নামে একটি মৌজা ছিল। আজকের লক্ষীপুর মৌজাই তৎকালিন মৌজা।    লক্ষীপুর জেলার দর্শনীয় স্থান  কামান খোলা জমিদার বাড়ি জ্বীনের মসজিদ দালাল বাজার জমিদারবাড়িDalal Bazar Zamidar Bari মেঘনা নদী লক্ষীপুর পৌরশিশু পার্ক Lakshmipur pouro Shishu park Alexander Meghna Beach আলতাফ মাষ্টার ঘাট(Altaf Master Ghat) বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন মেমোরিয়াল জাদুঘর(Bir Shrestha Ruhul Amin Memorial Museum) গান্ধী আশ্রম লক্ষীপুর(Gandhi Ashram Trust) খোয়া দিঘী সাগর Khoa Sagor Dighi শ্রীরামপুর জমিদারবাড়ি ইসহাক জমিদার বাড়ি  তিতা খাঁ জামে মসজিদ নবী নগর ড্রিম হাউজ আলেকজান্ডার মেঘনা বীচ কমলনঘর বীচ দালাল বাজার মহাপ্রভুমন্দির সহ বেশ কিছু  স্থান লক্ষীপুর জেলায় দর্শনীয় স্থান অবস্থিত। লক্ষীপুর জেলার অর্থনীতি? লক্ষীপুর জেলা প্রধানত কৃষি নির্ভর। এ জেলার প্রধান উৎপাদিত ফসল,ধান,গম,সরিষা,পাট,মরিচ,আলু,ডাল, ভুট্রা,সয়াবিন,আখ,চীনাবাদাম ইত্যাদি। লক্ষীপুর জেলার বিখ্যাত খাবার? গিগেজ ধানের মোটা মুড়ি,লক্ষীপুর সহ বৃহত্তর নোয়াখালীর একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। দেশীয় প্রাচীন খাবার হিসেবে প্রতিটি ঘরে ঘরে হাতে  তৈরি করে মেহমানদের আপ্যায়ন করা হয়। লক্ষীপুর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত? মেঘনা নদীর টাটকা ইলিশ,নারিকেল,সুপারি,সবাবিন,বাদামের জন্য বিখ্যাত। লক্ষীপুর জেলা কোন বিভাগে অবস্থিত? লক্ষীপুর জেলা চট্রগাম বিভাগে অবস্থিত। লক্ষীপুর জেলার প্রধান ফল গুলো কি? আম,কাঠাল,কলা,পেঁপে,পেয়ারা,তাল,লেবু,নারিকেল,সুপারি,আমড়া,জাম সহ বেশ কিছু ফল এ জেলায় পাওয়া যায় লক্ষীপুর জেলায় কী নৌ-বন্দর আছে? মজু চৌধুরী হাটে নৌ-বন্দর অবস্থতিত।বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ লক্ষীপুর নৌ-বন্দর।এখান থেকে নিয়মিত,ঢাকা,বরিশাল,চট্রগামে মালবাহী নৌকা যাতায়াত ও পণ্য খালাস করা হয়। লক্ষীপুর জেলার শিল্পকারখানা কী কী? এখানে রয়েছে টেক্সটাইল মিল,ধানের মিল,ময়দার মিল,আইসক্রিমের মিল,সাবানের মিল,নারিকেল প্রক্রিয়াকরন মিল,বাটারি কারখানা,বেকারি সহ বেশ কিছু শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে লক্ষীপুর জেলায় রয়েছে। লক্ষীপুর জেলার কুটির শিল্প? বাশঁ বেতের কাজ,কাঠে কাজ,সেলাই,কামার,কুমার, মুচি সহ বেশকিছু কুটির শিল্প এ জেলায় রয়েছে। লক্ষীপুর জেলার রপ্তানি পণ্য কি কি? নারিকেল,ইলিশ,মরিচ,কাঠ বাদাম, সুপারি,সয়াবিন। লক্ষীপুর জেলা কয়টি উপজেলা নিয়ে গঠিত? ৫টি উপজেলা নিয়ে লক্ষীপুর জেলা গঠিত। লক্ষীপুর জেলার উপজেলা গুলোর নাম কী? কমলনগর উপজেলা,রামগঞ্জ উপজেলা,রামগতি উপজেলা,রায়পুর উপজেলা,লক্ষীপুর সদর উপজেলা। লক্ষীপুর জেলা কয়টি থানা নিয়ে গঠিত? লক্ষীপুর ৬টি থানা নিয়ে গঠিত। লক্ষীপুর জেলার থানা গুলোর নাম কী? চন্দ্রগঞ্জ,কমলনগর,রামগঞ্জ,রামগতি,রায়পু, লক্ষীপুর সদর। লক্ষীপুর জেলায় কয়টি ইউনিয়ন আছে? লক্ষীপুর জেলায় ৫৮টি ইউনিয়ন আছে। লক্ষীপুর জেলায় কয়টি পৌরসভা আছে। ৪টি পৌরসভা লক্ষীপুর জেলায় রয়েছে। লক্ষীপুর জেলার পৌরসভা গুলোর নাম কী? রামগঞ্জ,রামগতি,রায়পুর,লক্ষীপুর। লক্ষীপুর জেলায় কয়টি গ্রাম আছে? ৫৩৬টি গ্রাম লক্ষীপুর জেলায় রয়েছে। লক্ষীপুরে কয়টি সংসদীয় আসন আছে? ৪টি সংসদীয় আসন আছে। লক্ষীপুর জেলার সংসদীয় আসন গুলোর নাম কী? সংসদীয় আসন গুলোর নাম   জাতীয় নির্বাচনী এলাকা।  ২৭৭লক্ষীপুর-৪  কমলনগর উপজেলা এবং রামগতি উপজেলা  ২৭৪লক্ষীপুর -১  রামগঞ্জ উপজেলা।   ২৭৬লক্ষীপুর-৩  লক্ষীপুর উপজেলা সদর উপজেলার পৌরসভা,বাঙ্গাখাঁ,দত্তপাড়া,উত্তর জয়পুর,চদ্রগঞ্জ,হাজিরপাড়া,চর শাহী,দিঘীল,মান্দারী,লাহারকান্দি,ভবানীগঞ্জ,কুশখালী, ও তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন।  ২৭৫লক্ষীপুর-২  রায়পুর উপজেলা এবং লক্ষীপুর সদর উপজেলা, হামছাদী,দালাল বাজার,চর রুহিতা,পার্বতীনগর,বশিকপুর,শাকচর,চরণীমোহন,টুমচরি ইউনিয়ন  লক্ষীপুর জেলার পোস্ট কোড কত?  ৩৭০০।  লক্ষীপুর জেলার প্রশাসনিক কোড কত?  ২০৫১.  লক্ষীপুর জেলার শিক্ষার হার কত?  (৪২.৯০%)  লক্ষীপুর জেলার আয়তন কত?  ১,৪৪০.৩৯বর্গকিমি।বা ৫৫৬.১৪বর্গমাইল।  লক্ষীপুর জেলার জনসংখ্যা কত?  ১৭,২৯,১৮৮ জন।  নদ-নদী-লক্ষীপুর জেলা  মেঘনা নদী,ডাকাতিয়া নদী,কাটখালী নদী,রহমতখালী নদী,চন্দনা ও ভুলুয়া নদী।  লক্ষীপুর জেলার পত্র-পত্রিকা কী কী  লক্ষীপুর জেলায় বেশ কিছু পত্র-পত্রিকা রয়েছে  লক্ষীপুর নিউজ,গ্রামীন কন্ঠ,সাপ্তাহিক ফয়সালা,দৈনিক মেঘনার পাড়,দৈনিক আলচিশত,দৈনিক ভিশন সহ বেশ কিছু পত্র-পত্রিকা রয়েছে।  যোগাযোগ ব্যবস্থা-লক্ষীপুর জেলা  লক্ষীপুর জেলা থেকে বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তর থেকে সহজে সড়ক পথ,নৌ-পথে সহজে যাতায়াত করা ।যায়।লক্ষীপুর জেলার নৌ-বন্দর দিয়ে বিভিন্ন মালামাল এখান থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন নৌ-বন্দরে পাঠানো হয়।  লক্ষীপুর সদর উপজেলার মজু চৌধুরী হাটে নৌ-বন্দর অবস্থতিত।


লক্ষীপুর জেলার দর্শনীয় স্থান 
কামান খোলা জমিদার বাড়ি
জ্বীনের মসজিদ
দালাল বাজার জমিদারবাড়িDalal Bazar Zamidar Bari
মেঘনা নদী
লক্ষীপুর পৌরশিশু পার্ক Lakshmipur pouro Shishu park
Alexander Meghna Beach
আলতাফ মাষ্টার ঘাট(Altaf Master Ghat)
বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন মেমোরিয়াল জাদুঘর(Bir Shrestha Ruhul Amin Memorial Museum)
গান্ধী আশ্রম লক্ষীপুর(Gandhi Ashram Trust)
খোয়া দিঘী সাগর Khoa Sagor Dighi
শ্রীরামপুর জমিদারবাড়ি
ইসহাক জমিদার বাড়ি 
তিতা খাঁ জামে মসজিদ
নবী নগর ড্রিম হাউজ
আলেকজান্ডার মেঘনা বীচ
কমলনঘর বীচ
দালাল বাজার মহাপ্রভুমন্দির
সহ বেশ কিছু  স্থান লক্ষীপুর জেলায় দর্শনীয় স্থান অবস্থিত।

লক্ষীপুর জেলার অর্থনীতি?
লক্ষীপুর জেলা প্রধানত কৃষি নির্ভর।
এ জেলার প্রধান উৎপাদিত
ফসল,ধান,গম,সরিষা,পাট,মরিচ,আলু,ডাল,
ভুট্রা,সয়াবিন,আখ,চীনাবাদাম ইত্যাদি।
লক্ষীপুর জেলার বিখ্যাত খাবার?
গিগেজ ধানের মোটা মুড়ি,লক্ষীপুর সহ বৃহত্তর নোয়াখালীর একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার।
দেশীয় প্রাচীন খাবার হিসেবে প্রতিটি ঘরে ঘরে হাতে 
তৈরি করে মেহমানদের আপ্যায়ন করা হয়।
লক্ষীপুর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?
মেঘনা নদীর টাটকা ইলিশ,নারিকেল,সুপারি,সবাবিন,বাদামের জন্য বিখ্যাত।
লক্ষীপুর জেলা কোন বিভাগে অবস্থিত?
লক্ষীপুর জেলা চট্রগাম বিভাগে অবস্থিত।
লক্ষীপুর জেলার প্রধান ফল গুলো কি?
আম,কাঠাল,কলা,পেঁপে,পেয়ারা,তাল,লেবু,নারিকেল,সুপারি,আমড়া,জাম সহ বেশ কিছু ফল এ জেলায় পাওয়া যায়
লক্ষীপুর জেলায় কী নৌ-বন্দর আছে?
মজু চৌধুরী হাটে নৌ-বন্দর অবস্থতিত।বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ লক্ষীপুর নৌ-বন্দর।এখান থেকে নিয়মিত,ঢাকা,বরিশাল,চট্রগামে মালবাহী নৌকা যাতায়াত ও পণ্য খালাস করা হয়।
লক্ষীপুর জেলার শিল্পকারখানা কী কী?
এখানে রয়েছে টেক্সটাইল মিল,ধানের মিল,ময়দার মিল,আইসক্রিমের মিল,সাবানের মিল,নারিকেল প্রক্রিয়াকরন মিল,বাটারি কারখানা,বেকারি সহ বেশ কিছু শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে লক্ষীপুর জেলায় রয়েছে।

লক্ষীপুর জেলার কুটির শিল্প?
বাশঁ বেতের কাজ,কাঠে কাজ,সেলাই,কামার,কুমার,
মুচি সহ বেশকিছু কুটির শিল্প এ জেলায় রয়েছে।
লক্ষীপুর জেলার রপ্তানি পণ্য কি কি?
নারিকেল,ইলিশ,মরিচ,কাঠ বাদাম, সুপারি,সয়াবিন।
লক্ষীপুর জেলা কয়টি উপজেলা নিয়ে গঠিত?
৫টি উপজেলা নিয়ে লক্ষীপুর জেলা গঠিত।
লক্ষীপুর জেলার উপজেলা গুলোর নাম কী?
কমলনগর উপজেলা,রামগঞ্জ উপজেলা,রামগতি উপজেলা,রায়পুর উপজেলা,লক্ষীপুর সদর উপজেলা।
লক্ষীপুর জেলা কয়টি থানা নিয়ে গঠিত?
লক্ষীপুর ৬টি থানা নিয়ে গঠিত।
লক্ষীপুর জেলার থানা গুলোর নাম কী?
চন্দ্রগঞ্জ,কমলনগর,রামগঞ্জ,রামগতি,রায়পু,
লক্ষীপুর সদর।
লক্ষীপুর জেলায় কয়টি ইউনিয়ন আছে?
লক্ষীপুর জেলায় ৫৮টি ইউনিয়ন আছে।
লক্ষীপুর জেলায় কয়টি পৌরসভা আছে।
৪টি পৌরসভা লক্ষীপুর জেলায় রয়েছে।
লক্ষীপুর জেলার পৌরসভা গুলোর নাম কী?
রামগঞ্জ,রামগতি,রায়পুর,লক্ষীপুর।
লক্ষীপুর জেলায় কয়টি গ্রাম আছে?
৫৩৬টি গ্রাম লক্ষীপুর জেলায় রয়েছে।
লক্ষীপুরে কয়টি সংসদীয় আসন আছে?
৪টি সংসদীয় আসন আছে।
লক্ষীপুর জেলার সংসদীয় আসন গুলোর নাম কী?

সংসদীয় আসন গুলোর নাম 

জাতীয় নির্বাচনী এলাকা।

২৭৭লক্ষীপুর-৪

কমলনগর উপজেলা এবং রামগতি উপজেলা

২৭৪লক্ষীপুর -১

রামগঞ্জ উপজেলা।


২৭৬লক্ষীপুর-৩

লক্ষীপুর উপজেলা সদর উপজেলার পৌরসভা,বাঙ্গাখাঁ,দত্তপাড়া,উত্তর জয়পুর,চদ্রগঞ্জ,হাজিরপাড়া,চর শাহী,দিঘীল,মান্দারী,লাহারকান্দি,ভবানীগঞ্জ,কুশখালী, ও তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন।

২৭৫লক্ষীপুর-২

রায়পুর উপজেলা এবং লক্ষীপুর সদর উপজেলা, হামছাদী,দালাল বাজার,চর রুহিতা,পার্বতীনগর,বশিকপুর,শাকচর,চরণীমোহন,টুমচরি ইউনিয়ন

লক্ষীপুর জেলার পোস্ট কোড কত?

৩৭০০।

লক্ষীপুর জেলার প্রশাসনিক কোড কত?

২০৫১.

লক্ষীপুর জেলার শিক্ষার হার কত?

(৪২.৯০%)

লক্ষীপুর জেলার আয়তন কত?

১,৪৪০.৩৯বর্গকিমি।বা ৫৫৬.১৪বর্গমাইল।

লক্ষীপুর জেলার জনসংখ্যা কত?

১৭,২৯,১৮৮ জন।

নদ-নদী-লক্ষীপুর জেলা

মেঘনা নদী,ডাকাতিয়া নদী,কাটখালী নদী,রহমতখালী নদী,চন্দনা ও ভুলুয়া নদী।

লক্ষীপুর জেলার পত্র-পত্রিকা কী কী

লক্ষীপুর জেলায় বেশ কিছু পত্র-পত্রিকা রয়েছে

লক্ষীপুর নিউজ,গ্রামীন কন্ঠ,সাপ্তাহিক ফয়সালা,দৈনিক মেঘনার পাড়,দৈনিক আলচিশত,দৈনিক ভিশন সহ বেশ কিছু পত্র-পত্রিকা রয়েছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা-লক্ষীপুর জেলা

লক্ষীপুর জেলা থেকে বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তর থেকে সহজে সড়ক পথ,নৌ-পথে সহজে যাতায়াত করা ।যায়।লক্ষীপুর জেলার নৌ-বন্দর দিয়ে বিভিন্ন মালামাল এখান থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন নৌ-বন্দরে পাঠানো হয়।

লক্ষীপুর সদর উপজেলার মজু চৌধুরী হাটে নৌ-বন্দর অবস্থতিত।


 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪