বরগুনা জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ

Barguna District বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চলের প্রশাসনিক অঞ্চল।বরগুনা,বরিশাল বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ জেলা।
ইতিহাস ঐতিহ্য সমৃদ্ধে ভরপুর।


Barguna District বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চলের প্রশাসনিক অঞ্চল।বরগুনা,বরিশাল বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ জেলা। ইতিহাস ঐতিহ্য সমৃদ্ধে ভরপুর। বরগুনা জেলার ভৌগলিক পরিচিতি,দক্ষিণে ঝালকাঠি,বরিশাল,পিরোজপুর এবং পটুয়াখালী, উত্তর-পূর্বে  পটুয়াখালী জেলা,পশ্চিমে পিরোজপুর ও বাগেরহাট জেলা অবস্থিত। বরগুনা জেলার ইতিহাস,১৯৬৯ সালে বরগুনা পটুয়াখালী জেলাত অধিনে একটি মহকুমা প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর জেলা বিভক্তির সময় ১৯৮৪সালে বরগুনা কে জেলায় রুপান্তরিত হয়। বরগুনা এক সময় পটুয়াখালী মহকুমার অন্তর্ভুক্ত ছিল। বরগুনা জেলার নামকরণের ইতিহাস,বরগুনা জেলার নামকরণের সঠিক কোন ধারনা পাওয়া যায়নি, বেতাগী নদী দিয়ে নিয়মিত নৌকা যাতায়াত করত, প্রবল ঘূর্নিঝড়ে নদীর পাশে দাড়িয়ে থাকত গুন লাগিয়ে, অন্য একটি ধারণা থেকে পাওয়া যায় নদী দিয়ে নিয়মিত নৌকা কে গুন দিয়ে টেনে নিয়ে যেত। অন্য্য একটি উদাহরণ আছে এই জেলার নামকরণ করা হয়েছে প্রভাবশালী স্থানীয় কোন রাখাইনের নাম অনুসারে। বরগুনা জেলার দর্শনীয় স্থান,বরগুনায় জেলায় বেশ কয়েকটি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে।বেতাগীতে বিবি চিনি মসজিদ, ফাতরার বন, সোনাকাটা ইকোপার্ক, বিহঙ্গ দ্বীপ বা ধান সিঁড়ি, তালতলী বৌদ্ধ মন্দির,পাথরঘাটা,  হরিণঘাটা লালদিয়া সমুদ্র সৈকত, ফাতরার বন, বিহঙ্গ দ্বীপ, শুভসন্ধ্যা সমুদ্র সেকত, এক নজরে বরগুনা জেলা  বরগুনা জেলার নদ-নদী,পায়রা, বিষখালী, বলেশ্বর, খাকদোনা। বরগুনা জেলার অর্থনীতি, বরগুনা জেলার কৃষি নির্ভরশীল একটি জেলা।এ জেলার প্রধান শস্য, ধান, চিনাবাদাম, সরিষা, সূর্যমুখী সয়াবিন, পাট, যেহেতু পাট চাষে লাভ হয় না তাই এ জেলার কিছু  মানুষ নদীতে মাছ শিকার  ও চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে। বরগুনা জেলার বিখ্যাত খাবার,নারিকেল, সুপারি,চুইয়া পিঠা চ্যাবা পিঠা, মুইট্রা পিঠা,  আল্লান বিসকি তালের মোরব্বা শিরনি।নাড়িকেলের সুরুয়া চালের রুটি ইলিশ মাছ, মিষ্টি। বরগুনা জেলার আয়তন কত? ১৯৩৯.৩৯ বর্গকিমি। বরগুনা জেলার জনসংখ্যা কত? ৮,৯২,৭৮১. বরগুনা জেলার উপজেলার কয়টি? ৬টি  বরগুনা জেলার উপজেলা সমুহের নাম কী?আমতলী উপজেলা,তালতলী উপজেলা,বরগুনা সদর উপজেলা।পাথরঘাটাউপজেলা,বামনা উপজেলা এবংবেতাগী উপজেলা নিয়ে গঠিত. বরগুনা জেলার থানা কয়টি? ৬টি বরগুনা জেলার থানা সমুহের নাম কী?আমতলী থানা, তালতলী থানা, বরগুনা সদর থানা, পাথরঘাটাথানা,বামনা থানা এবং বেতাগী থানা নিয়ে গঠিত। বরগুনা জেলার পৌরসভা কয়টি? ৪টি। বরগুনা জেলার পৌরসভার নাম কী? আমতলী, পাথরঘাটা, বরগুনা, বেতাগী। বরগুনা জেলার সংসদীয় আসন কয়টি? ২টি  বরগুনা জেলার সংসদীয় আসনের নাম কী নির্বাচনী এলাকা জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার নাম। বরগুনা জেলা -১ আমতলী উপজেলা,তালতলী উপজেলা এবং বরগুনা সদর উপজেলা। বরগুনা জেলা -২ পাথরঘাটা উপজেলা,বামনা উপজেলা এবং বেতাগী উপজেলা নিয়ে গঠিত।  বরগুনা জেলার শিক্ষার হার কত? ৫৭.৬% ২০১১ সালের তথ্য অনুযায়ী। বরগুনা জেলায় কয়টি গ্রাম আছে? ৫৬০টি। বরগুনা জেলার ইউনিয়ন পরিষদ কয়টি। ৪২টি।


বরগুনা জেলার ভৌগলিক পরিচিতি,দক্ষিণে ঝালকাঠি,বরিশাল,পিরোজপুর এবং পটুয়াখালী, উত্তর-পূর্বে 
পটুয়াখালী জেলা,পশ্চিমে পিরোজপুর ও বাগেরহাট জেলা অবস্থিত।
বরগুনা জেলার ইতিহাস,১৯৬৯ সালে বরগুনা পটুয়াখালী জেলাত অধিনে একটি মহকুমা প্রতিষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর জেলা বিভক্তির সময় ১৯৮৪সালে বরগুনা কে জেলায় রুপান্তরিত হয়।
বরগুনা এক সময় পটুয়াখালী মহকুমার অন্তর্ভুক্ত ছিল।

বরগুনা জেলার নামকরণের ইতিহাস,বরগুনা জেলার নামকরণের সঠিক কোন ধারনা পাওয়া যায়নি, বেতাগী নদী দিয়ে নিয়মিত নৌকা যাতায়াত করত, প্রবল ঘূর্নিঝড়ে নদীর পাশে দাড়িয়ে থাকত গুন লাগিয়ে, অন্য একটি ধারণা থেকে পাওয়া যায় নদী দিয়ে নিয়মিত নৌকা কে গুন দিয়ে টেনে নিয়ে যেত। অন্য্য একটি উদাহরণ আছে এই জেলার নামকরণ করা হয়েছে প্রভাবশালী স্থানীয় কোন রাখাইনের নাম অনুসারে।
বরগুনা জেলার দর্শনীয় স্থান,বরগুনায় জেলায় বেশ কয়েকটি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে।বেতাগীতে বিবি চিনি মসজিদ, ফাতরার বন, সোনাকাটা ইকোপার্ক, বিহঙ্গ দ্বীপ বা ধান সিঁড়ি, তালতলী বৌদ্ধ মন্দির,পাথরঘাটা, 
হরিণঘাটা লালদিয়া সমুদ্র সৈকত, ফাতরার বন, বিহঙ্গ দ্বীপ, শুভসন্ধ্যা সমুদ্র সেকত.

এক নজরে বরগুনা জেলা 
বরগুনা জেলার নদ-নদী,পায়রা, বিষখালী, বলেশ্বর, খাকদোনা।
বরগুনা জেলার অর্থনীতি, বরগুনা জেলার কৃষি নির্ভরশীল একটি জেলা।এ জেলার প্রধান শস্য,
ধান, চিনাবাদাম, সরিষা, সূর্যমুখী সয়াবিন, পাট, যেহেতু পাট চাষে লাভ হয় না তাই এ জেলার কিছু 
মানুষ নদীতে মাছ শিকার  ও চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে।
বরগুনা জেলার বিখ্যাত খাবার,নারিকেল, সুপারি,চুইয়া পিঠা চ্যাবা পিঠা, মুইট্রা পিঠা, 
আল্লান বিসকি তালের মোরব্বা শিরনি।নাড়িকেলের সুরুয়া চালের রুটি ইলিশ মাছ, মিষ্টি।
বরগুনা জেলার আয়তন কত?
১৯৩৯.৩৯ বর্গকিমি।
বরগুনা জেলার জনসংখ্যা কত?
৮,৯২,৭৮১.

বরগুনা জেলার উপজেলার কয়টি?

৬টি 

বরগুনা জেলার উপজেলা সমুহের নাম কী?আমতলী উপজেলা,তালতলী উপজেলা,বরগুনা সদর উপজেলা।পাথরঘাটাউপজেলা,বামনা উপজেলা এবংবেতাগী উপজেলা নিয়ে গঠিত.

বরগুনা জেলার থানা কয়টি?

৬টি

বরগুনা জেলার থানা সমুহের নাম কী?আমতলী থানা, তালতলী থানা, বরগুনা সদর থানা,

পাথরঘাটাথানা,বামনা থানা এবং বেতাগী থানা নিয়ে গঠিত।

বরগুনা জেলার পৌরসভা কয়টি?

৪টি।

বরগুনা জেলার পৌরসভার নাম কী?
আমতলী, পাথরঘাটা, বরগুনা, বেতাগী।
বরগুনা জেলার শিক্ষার হার কত?
৫৭.৬%
২০১১ সালের তথ্য অনুযায়ী।
বরগুনা জেলায় কয়টি গ্রাম আছে?
৫৬০টি।
বরগুনা জেলার ইউনিয়ন পরিষদ কয়টি।
৪২টি।
বরগুনা জেলার সংসদীয় আসন কয়টি?
২টি 
বরগুনা জেলার সংসদীয় আসনের নাম কী

নির্বাচনী এলাকা

জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার নাম।

বরগুনা জেলা -১

আমতলী উপজেলা,তালতলী উপজেলা এবং বরগুনা সদর উপজেলা।

বরগুনা জেলা -২

পাথরঘাটা উপজেলা,বামনা উপজেলা এবং বেতাগী উপজেলা নিয়ে গঠিত।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪